বাংলা

নতুন পথযাত্রায় চীন: সহযাত্রী বিশ্ব ও বাংলাদেশ

CMGPublished: 2022-11-13 18:45:11
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

রাষ্ট্রদূত লি জিমিং তার নিবন্ধে বলেছেন, আগামী ৫ বছরের জন্য ২০তম সিপিসি কংগ্রেসের গৃহীত এজেন্ডায় যে চীনের স্বকীয় ধারার আধুনিকায়নের কথা বলা হয়েছে তা- বিশ্বের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিরও সুযোগ নিয়ে এসেছে। এটি বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা এবং বিশ্বের এগিয়ে যাওয়ার বিকল্প ধারনা দিয়েছে সবার সামনে।

সিপিসি জাতির একত্রীকরণ উদ্যোগ দৃঢ়তার সঙ্গে এগিয়ে নেবে উল্লেখ করে লি জিমিং লিখেছেন, চীন কখনোই আধিপত্যবাদ বা সম্প্রসারণবাদকে লালন করে না। বরং মানবজাতির অভিন্ন লক্ষ্যের কমিউনটি গঠনে- প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের তাত্ত্বিক ধারণার বাস্তবায়নেও প্রতিশ্রুতি রয়েছে ২০তম কংগ্রেসের।

বিশ্বকে সঙ্গে নিয়ে চীনের এ নতুন পথযাত্রা- বিশ্ববাসী বিশেষ করে বাংলাদেশ সরকারের উষ্ণ সমর্থন পেয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের কাছে পাঠানো অভিনন্দন বার্তায় নতুন উন্নয়ন দর্শনের মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধ সমাজতান্ত্রিক চীন প্রতিষ্ঠা এবং বিশ্বের উন্নয়নকামী দেশগুলো অব্যাহত সহায়তার চীনা নীতির ভূঁয়সী প্রশংসা করেন। মানবাতির অভিন্ন ভবিষ্যতের কমিউনিটি প্রতিষ্ঠার চীনা নীতিরও প্রশংসা করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

নিবন্ধে চীনা রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ ও চীনকে কৌশলগত অংশীদার হিসেবে উল্লেখ করে লিখেছেন, দুই দেশ বহুপাক্ষিকতাবাদ এবং মুক্ত বিশ্ব অর্থনীতির জোর সমর্থক। সিপিসি’র ২০তম কংগ্রেসে গৃহীত রেজ্যুলেশন বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কে নতুন গতি সঞ্চার করবে এবং বাংলাদেশের উন্নয়নের নতুন সুযোগ আনবে বলে আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত লি।

দু’দেশের অভিন্ন স্বার্থ এবং উচ্চপর্যায়ে উচ্চমানের সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে চীন কাজ করতে প্রস্তুত বলেও জানান তিনি। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ও চীন গোটা মানবজাতির অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে পারে বলে অভিমত চীনা রাষ্ট্রদূতের।

মাহমুদ হাশিম

ঢাকা স্টেশন, চীন আন্তর্জাতিক বেতার।

首页上一页123 3

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn