বাংলা

নতুন পথযাত্রায় চীন: সহযাত্রী বিশ্ব ও বাংলাদেশ

CMGPublished: 2022-11-13 18:45:11
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

লি জিমিং তার নিবন্ধে লিখেছেন, চীনের জনগণকে দ্বিতীয় শতবর্ষের লক্ষ্য অর্জনের পথে নেতৃত্ব দিতে পার্টিকে গুরুদায়িত্ব দিয়েছে ২০তম কংগ্রেস। আর দ্বিতীয় শতবর্ষের লক্ষ্য হচ্ছে সর্বোতভাবে চীনকে একটি আধুনিক সমৃদ্ধ সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলা, চীনের স্বকীয় আধুনিকায়নের পথ বেয়ে জাতির মহান পুনর্জাগরণের পথে সর্বক্ষেত্রে জাতিকে পরিচালিত করা।

চীনের স্বকীয় ধারার আধুনিকায়নের একটা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। তিনি বলেছেন, অন্য দেশের আধুনিকায়ন প্রক্রিয়ার সঙ্গে এর কিছু মিল রয়েছে। তবে, চীনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি একটি শান্তিপূর্ণ আধুনিকায়ন প্রক্রিয়া। এটি প্রকৃতির সঙ্গে ভারসাম্য রেখে সবার জন্য বস্তুগত, সাংস্কৃতিক ও নৈতিক উন্নতি সাধন করে।

আধুনিকায়নের এ লক্ষ্য অর্জনে ২০তম কংগ্রেস উচ্চমানের উন্নয়ন সাধনের অঙ্গীকার করেছে। নতুন উন্নয়ন ধারণার আলোকে এটি একইসঙ্গে চীনের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক অর্থনীতির মধ্যে একটি ইতিবাচক মিথস্ক্রিয়ার কথা বলে। শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং মেধা এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখবে। আর উদ্ভাবন হবে চীনের আধুনিকায়ন উদ্যোগের মূলচালিকাশক্তি।

লি জিমিং লিখেছেন, গোটা প্রক্রিয়াটিকে শক্তিশালী করতে কংগ্রেস জনগণের গণতন্ত্র, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং সাস্কৃতিক আস্থা-বিনির্মাণের কথা বলেছে। এর মধ্য দিয়ে জনগণের অধিকতর কল্যাণ নিশ্চিত করা হবে। কারণ কংগ্রেস এবং চীনের শীর্ষ নেতৃত্ব সবসময় জনগণকে সবকিছুর কেন্দ্রে রাখার কথা বলেন।

বিউটিফুল চায়না- বা সুন্দর চীন উদ্যোগের মাধ্যমে কার্বনমুক্ত পরিবেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেও এগিয়ে যাবে সিপিসি। কম্বোডিয়ার নমপেনে চলমান আসিয়ান ও পূর্ব এশিয়ার নেতাদের সম্মেলনে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি খ্যছিয়াং এবং জেনেভায় বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন কপ-২৭-এ চীনা নেতাদে বক্তব্যেও এ সব বিষয় বারবার উঠে এসেছে।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn