“সিলন পর্বতের বৌদ্ধ মন্দিরে ভিক্ষাদানের প্রস্তরচিত্র”--জেং হ্য প্রস্তরচিত্র
রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ বিজনেস ডেইলির প্রাক্তন প্রধান সম্পাদক ইগর শ্নুশেঙ্কো বলেছেন, চীনা সভ্যতার অসামান্যতা রয়েছে, যা আজকের মানবসমাজ ও মানবসভ্যতার বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন,
“এতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে চীনের অভিন্ন উন্নয়নের বৈদেশিক নীতি প্রতিফলিত হয়েছে। প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যেমন বলেছেন, চীন শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পক্ষে এবং অন্য দেশের ওপর তার নিজস্ব মূল্য চাপিয়ে দেবে না। চীন সর্বদা সহযোগিতা ও সমতার বৈশ্বিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পক্ষে।”
শ্রীলঙ্কার কলম্বো জাতীয় জাদুঘরের পরিচালক রঞ্জিত হেরওয়াগ বিশ্বাস করেন যে, আজকের বিশ্বে বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের প্রেক্ষাপটে, শুধুমাত্র বিভিন্ন সভ্যতা ও দেশের মধ্যে আন্তরিক বিনিময় এবং পারস্পরিক শিক্ষার মাধ্যমেই আমরা বিভিন্ন সভ্যতার জ্ঞান সম্পূর্ণরূপে প্রদর্শন করতে পারি এবং আজকের বিশ্বের বিভিন্ন অসুবিধা ও চ্যালেঞ্জের সমাধানে অবদান রাখতে পারে। তিনি বলেন,
“বৈশ্বিক বৈচিত্র্যময় সভ্যতার প্রেক্ষাপটে, মানুষ যোগাযোগ করে ও একসাথে কাজ করে। তাই আমাদের প্রতিটি সভ্যতার প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যেমন বলেছেন, চীনা জাতি সবসময়ই শান্তিপ্রিয় জাতি। আমরা যদি চাই মানবসভ্যতা স্থিতিশীলভাবে বিকশিত হোক, প্রতিটি দেশের উচিত চীনের মতো বিভিন্ন সভ্যতাকে সম্মান করা।”
হাঙ্গেরিয়ান ছাত্রী কামিলা: উহান আমার বাড়ির মতো
কামিলা শৈশব থেকেই পূর্ব এশিয়ার সংস্কৃতিকে ভালোবাসেন। যখন তিনি বুদাপেস্টে একজন স্নাতক ছাত্রী ছিলেন, তখন তার প্রধান মেজর ছিল পূর্ব এশীয় ভাষা ও সংস্কৃতি। তখন থেকেই তিনি চীনা ভাষা শিখতে শুরু করেন এবং এর প্রতি তীব্র আগ্রহ বোধ করেন। কামিলা বলেন,
“আমি ২০১৭ সালে চায়নিজ শেখা শুরু করি, এবং স্কুল কোর্সের পর আমি একজন প্রাইভেট টিউটর নিয়োগ করি।”