বাংলা

স্প্যানিশ বাস্তুবিজ্ঞানী খাং মুসা: চীনা বন্ধুদের সঙ্গে মানুষ এবং প্রকৃতির মধ্যে সুরেলা সহাবস্থানের পথ অন্বেষণ করেন

CMGPublished: 2023-04-12 16:35:54
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

খাং মুসার গবেষণার দিক হল বড় প্রাণীদের আচরণ, বাস্তুসংস্থান এবং মানুষের সাথে তাদের সম্পর্ক। ২০২১ সালে, ইউননানে এশিয়ান হাতি দলের উত্তরাঞ্চলে যাওয়া এবং দক্ষিণে ফিরে আসার ঘটনা বিশ্বের মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল। সে সময়, ১৭টি এশীয় বন্য হাতি শিশুয়াংবান্না ট্রপিক্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেনে ঢুকে পড়ে যেখানে খাং মুসা কাজ করতেন। তিনি সংকটের স্থানীয় পরিচালনা ব্যবস্থাও প্রত্যক্ষ করেছিলেন।

“স্থানীয় জনগণের প্রচেষ্টা ও পরিশ্রম দেখে আমি দারুণভাবে মুগ্ধ হয়েছি। পাঁচ সপ্তাহ এখানে হাতি ছিল, যা বিরাট সংকট ছিল। বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রায় ১৪ হাজার ধরনের মূল্যবান গাছপালা রয়েছে এবং আমাদের এখানেও অনেক পর্যটক, ছাত্র ও কর্মী আছে। তাই সেই সময় এটা খুবই বিপজ্জনক ছিল, কিন্তু সবাই দ্রুত ও সক্রিয়ভাবে সাড়া দিয়েছিল। আমাদের পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকলেও বোটানিক্যাল গার্ডেনে দুই দিনের মধ্যে ঘের তৈরি করা হয়। আমরা এই হাতিগুলিকে ২০৪৭বার পর্যবেক্ষণ করেছি, বেশ কয়েকটি গবেষণাদল, সময়, সম্পদ, ড্রোন-সহ, হাতিদের পিছু হটতে ও অনুসরণ করার জন্য কাজ করেছে। এরপর, আমরা বন্য হাতিদের স্বাগত জানানোর জন্য প্রথম বোটানিক্যাল গার্ডেন হয়ে উঠি।”

খাং মুসা বিশ্বাস করেন যে, বন্য হাতি রক্ষার ক্ষেত্রে চীন বিশ্বের সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে। তিনি বলেন,

“চীন সরকার হাতিদের রক্ষা করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পাশাপাশি, খুব শক্তিশালী মানবিক, প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক ইনপুট দিয়েছে। ফলস্বরূপ, অন্যান্য অঞ্চলের হাতির তুলনায় এখানে গড়ে প্রতিটি হাতির পেছনে বেশি অর্থ, আরও দক্ষতা এবং আরও প্রযুক্তি বিনিয়োগ করা হয়। সুতরাং এর অর্থ এই যে, চীন যদি এই সম্পদগুলিকে বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে ব্যবহার করে, তাহলে একবিংশ শতাব্দীতে হাতির সাথে সহাবস্থানের উপায় খুঁজে বের করা বেশ সম্ভব।”

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn