সিঙ্গাপুরের রেস্তোরাঁর মালিক উইলিয়াম আশা করেন খাবারের মাধ্যমে দু’দেশের মানুষের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ ও মজবুত হবে
উইলিয়াম বলেন, ‘১৯৯০-এর দশকে, সিঙ্গাপুর ও চীন যৌথভাবে সুচৌ শিল্পপার্ক প্রতিষ্ঠা করে এবং তারপরে থিয়েনচিনের ইকো-সিটি নির্মাণকাজ শুরু করে। ২০১৫ সালে চীন-সিঙ্গাপুর ছংছিং কৌশলগত আন্তঃসংযোগ প্রকল্প শুরু হয়, যা ‘এক অঞ্চল, এক পথ', নতুন স্থল-সমুদ্র করিডোরের মূল প্রকল্পগুলো বিশেষ সাফল্য অর্জন করেছে। যেমন আন্তঃসীমান্ত ই-কমার্স এবং চিকিৎসা প্রযুক্তি। এই প্রকল্পটি প্রত্যেককে উন্নয়নের ফলাফল শেয়ার করা, একে অপরের পরিপূরক। "
ভবিষ্যতের বিষয়ে তিনি আশা করেন, দুই দেশের সহযোগিতা আরও গভীর হবে এবং সিঙ্গাপুর ও চীনা জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময়ে তা অবদান রাখতে পারবে।
তিনি বলেন, "আমাদের (সিঙ্গাপুর) পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন যে, সিঙ্গাপুর ও চীনের মধ্যে সহযোগিতা শুধু অর্থনীতি, বাণিজ্য ও প্রযুক্তি খাতেই নয়, বরং সংস্কৃতি ও দুই দেশকে সংযুক্ত করে এমন সব বিষয়েও। আমার জন্য খাদ্য দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার মাধ্যম। আমি আশা করি, ভালো কাজ করব, সিঙ্গাপুরের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য সংস্কৃতি প্রচার করব এবং দুই দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ ও মজবুত করব।”
