বাংলা

কর্মসংস্থান নিয়ে পরিকল্পনা প্রসঙ্গ

CMGPublished: 2023-02-27 15:49:08
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

যদিও স্বেচ্ছাসেবকদের বয়স কম, তবে তারা মনোযোগ দিয়ে পরিষেবা দিয়েছেন। ছেংতুং থেকে ছোংছিং মহানগরে যাওয়ার রেলপথে যুব স্বেচ্ছাসেবকরা ‘পর্যটক গাইড’-এর মতো যাত্রীদের সামনে রেলপথের বিভিন্ন স্টেশনের ভৌগোলিক অবস্থান ও দর্শনীয় স্থানের তথ্য তুলে ধরেন। অনেকে ট্রেনে বাচ্চাদের যত্নে সংশ্লিষ্ট পিতামাতাকে সহায়তা দিয়েছেন। ট্রেনের ‘নিরাপত্তা ক্লাসে’ বাচ্চাদের গান ও কার্টুনের মাধ্যমে নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট তথ্য জানানো হয়।

শেনচেন উত্তর স্টেশনে ‘ইংছুনহুয়া’ স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মীরা ইউনিফর্ম পরে সোজা লাইনে দাঁড়িয়ে যাত্রীদের স্বাগত জানায়। একদিনে কয়েক হাজার বার ‘স্বাগতম’ কথাটা বলতে হয় তাদের। দলের যুব কর্মী কেং বি ছেং বলেন, “যাত্রীদের স্বীকৃতি ও কৃতজ্ঞতা আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো উপহার।” বসন্ত উত্সবের সময় সবাই দ্রুত জন্মস্থানে ফিরে যেতে চান। তাই তাদের সুষ্ঠু যাত্রা নিশ্চিত করতে স্বেচ্ছাসেবক কর্মীরা কাজ করেছেন। তারা নিজেদের পরিবারকে কিন্তু তখন খুব বেশি একটা সময় দিতে পারেননি! কিন্তু যাত্রীদের হাসি ও কৃতজ্ঞ চেহারা তাদের আনন্দ দিয়েছে।

রেলস্টেশনের স্বেচ্ছাসেবক কর্মীদের পাশাপাশি, রেল-মেরামতকারী কর্মীরাও বসন্ত উত্সবের সময় অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। তারা রেলপথের নিরাপদ যাত্রার স্তম্ভ। যে কোনো ট্রেনের সমস্যা থাকলে তারা দিনরাত ধরে কারখানায় মেরামতকাজ করে থাকেন। যাত্রীরা হয়তো কখনো মেরামতকারীদের সাথে দেখা করার সুযোগ পান না, তবে তারা বিভিন্ন লাইনে বিভিন্ন ট্রেনের নিরাপদ যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে থাকেন।

চীনের মোহান বন্দর থেকে লাওসের মোতিং বন্দর পর্যন্ত নিয়মিত মালবাহী ট্রেন চলাচল করে। বিভিন্ন পণ্যের অবাধ যাতায়াত নিশ্চিত করতে ট্রেনের সাথে স্বেচ্ছাসেবক কর্মী থাকা প্রয়োজন। বসন্ত উত্সবের ছুটিতেও তারা সাধারণ কর্মদিনের মতো কাজ করেছেন, ট্রেনে দু’দেশের মধ্যে যাওয়া-আসা করেছেন।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn