চীন-ইতালি সাংস্কৃতিক বিনিময় ফলপ্রসূ হয়েছে: চীনে নিযুক্ত ইতালির দূতাবাস
ফেডারিক বলেন যে, চীনের সাংস্কৃতিক শিল্প বাজারের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতালি ইতিবাচকভাবে অংশগ্রহণ করছে। যেমন প্রদর্শনী, অপেরা, সাহিত্য ও প্রকাশনা। বিশেষ করে শিশু সাহিত্য ইত্যাদি। তা ছাড়া চলচ্চিত্র শিল্পে দু’দেশেরও দীর্ঘদিনের সহযোগিতা বজায় রয়েছে। ইতালি চীনের চলচ্চিত্র শিল্পের জন্য আন্তর্জাতিক মঞ্চ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। ইতালির কিছু চলচ্চিত্র চীনা বাজারেও সফল হয়েছে। তা ছাড়া দু’দেশ সংগীত খাতে সহযোগিতার বিস্তৃত স্থান রয়েছে। বিশেষ করে- তরুণ সংগীত শিল্পীদের বিনিময় ইত্যাদি। ইতালির পপ ও রক সংগীতকর্ম বিশ্বব্যাপী পরিচিত। আমি আশা করি যে, এই খাতে দু’দেশের সহযোগিতার ফলাফল দেখতে পাবো।

‘চীন-জার্মানি কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপনের কনসার্ট’ আয়োজন করে জার্মানিতে চীনের দূতাবাস
সম্প্রতি জার্মানিতে চীনের দূতাবাস বার্লিন ওয়ার্ড বাগানের উন্মুক্ত মঞ্চে ‘চীন-জার্মানি কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপনের কনসার্ট’ আয়োজন করেছে। কনসার্টটি জার্মানির রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন মহলের ব্যক্তি, জার্মানিতে বসবাস করা প্রবাসী চীনা এবং স্থানীয় নাগরিকসহ সহস্রাধিক মানুষকে আকর্ষণ করেছে।
জার্মানিতে চীনের দূতাবাসের ‘চীন-জার্মানি কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত ৫০তম বার্ষিকী উদযাপ’ করার সিরিজ ইভেন্টের একটি হিসেবে, কনসার্টটি চীন ও জার্মানির বিখ্যাত শিল্পীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। এর লক্ষ্য হলো সংগীত মিডিয়া হিসেবে, পারস্পরিক সমঝোতা বাড়ানো এবং উভয়ের মৈত্রী বাড়ানো, যাতে চীন ও জার্মানির সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রচার করা যায়। ১৬টি জার্মান বিখ্যাত অর্কেস্ট্রা এবং থিয়েটারের প্রায় ৪০জন চীন ও জার্মান সংগীত শিল্পী সেদিন বিভিন্ন বিশ্ববিখ্যাত সংগীতকর্ম পরিবেশন করেছেন। এতে রয়েছে চীনা লোকগান, চীনা শাস্ত্রীয় বাদ্যযন্ত্র, জার্মান সুরকার বাখ, বেথোভেনের সংগীতকর্ম ইত্যাদি অনেক কাজ। দর্শকদের তুমুল করতালি কুড়িয়েছে।
