২২জন তিব্বতি যুবক এবং তাদের ‘হ্যামলেট’
কেপটাউন কার্নিভালের সিইও জেই ডয়েস সিনহুয়া বার্তা সংস্থাকে বলেন, কার্নিভালের লক্ষ্য দক্ষিণ আফ্রিকার জাতিগোষ্ঠীর বৈচিত্র্য উদযাপন করা এবং বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি প্রদর্শন করা। প্রবাসী চীনারাও দক্ষিণ আফ্রিকার সমাজের অংশ। কার্নিভালে তারা ‘চমত্কার সৃজনশীলতা’ দেখিয়েছে। অন্যকে অনুপ্রাণিত করা এবং ঐক্য প্রচারের লক্ষ্যে কার্নিভালে অবদান রেখেছে।
কেপটাউন কার্নিভাল ২০১০ দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপ থেকে শুরু হয়। এটি একটি উজ্জ্বল নেমকার্ড হয়ে উঠেছে।
চীন-ব্রাজিল সমসাময়িক শিল্প প্রদর্শনী ব্রাসিলিয়ায় অনুষ্ঠিত
‘বিহাইন্ড দ্য গ্রেট ওয়াল: চীন-ব্রাজিল সমসাময়িক শিল্প প্রদর্শনী’ ২৩ মার্চ ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়ার আর্ট যাদুঘরে উদ্বোধন করা হয়।
চীন ও ব্রাজিলের শিল্পীদের ৭০টিরও বেশি কাজ তেলচিত্র, কালিচিত্র, ভাস্কর্য, ফটোগ্রাফি, চীনামাটির বাসনের উপর পেইন্টিং, অ্যানিমেশন, পেপার-কাটিং ইত্যাদি পদ্ধতির মাধ্যমে, মানবসমাজ এবং বিশ্বের সমস্যাগুলির সাধারণ চিন্তাভাবনা চিত্রিত করে। সেই সঙ্গে দু’দেশের মধ্যে একটি সাংস্কৃতিক সেতু তৈরি করে। এবারের প্রদর্শনী ব্রাসিলিয়াতে দু’মাসের মতো প্রদর্শিত হবে, তারপর কাজগুলি সারা ব্রাজিলে প্রদর্শিত হবে।
প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ব্রাজিলে চীনা দূতাবাসের মিনিস্টার কাউন্সিলর শু চিয়েনপিং তার লিখিত অভিনন্দন বার্তায় বলেছেন, এবারের প্রদর্শনী দু’দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের উপাদান বহন করে এবং একই সঙ্গে একটি বহু আখ্যানমূলক আন্তর্জাতিক বক্তৃতা দেয়, যা নিঃসন্দেহে দু’দেশের পারস্পরিক স্বীকৃতি এবং বোঝাপড়া উন্নত করবে এবং সাম্প্রতিক বছরগুলিতে চীন-ব্রাজিল সাংস্কৃতিক বিনিময়ের ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী ইভেন্ট হয়ে উঠবে।
ব্রাজিলের প্রদর্শনীর কিউরেটর ক্লে ডি পাওলা সাংবাদিকদের এক সাক্ষাত্কারে বলেন, ব্রাজিলিয়ানদের জন্য এটি শিল্পীদের এবং তাদের কাজগুলিকে জানার পাশাপাশি চীনা সমসাময়িক শিল্পের বৈচিত্র্য সম্পর্কে জানার একটি দারুণ সুযোগ। দু’দেশের শিল্পীদের চীনা ঐতিহ্যবাহী শিল্প কৌশলের অন্বেষণ ও প্রয়োগ হলো এবার প্রদর্শনীর হাইলাইট। যেমন- চীনা ক্যালিগ্রাফি, কালি-পেইন্টিং ইত্যাদি। এই সৃজনশীল এবং প্রভাবশালী কাজগুলি মানবসমাজের বর্তমান সমস্যার জন্য উদ্বেগজনক।