২২জন তিব্বতি যুবক এবং তাদের ‘হ্যামলেট’
নাটকের রাণী মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা চিলিবাইম বলেন, “আমি আগে কথা বেশি বলতাম না, সাহস পেতাম না। আমার ব্যক্তিত্ব আমার চরিত্রের সঙ্গে একেবারেই মানায় না। কিন্তু আমার শিক্ষক আমাকে বলেন যে আমি কাজটি করতে পারি, তাই আমি চেষ্টা করেছি। যদিও আমার অভিনয় খুব ভালো ছিল না, তবুও আমি আগের তুলনায় অনেক উন্নতি করেছি। আমাকে গাইড করান জন্য শিক্ষকের কাছে আমি অনেক কৃতজ্ঞ।”
এই শিক্ষক হলেন ফু ছুন সিন, তিনি এই নাটক ‘হ্যামলেট’-এর প্রধান পরিচালক, এবং চীনা থিয়েটার সমিতির চেয়ারম্যান। তিনি ‘হ্যামলেট’-এর ১৯৯০ সংস্করণে অভিনয় করেছিলেন এবং চীনে শেক্সপিয়ারের নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা।
তিনি বলেন, ৪০ বছর আগে, সাংহাই পাফরম্যান্স বিভাগের তৃতীয় তিব্বতি শ্রেণীর স্নাতক নাটক ‘রোমিও এবং জুলিয়েট’ বেইজিংয়ে মঞ্চস্থ হয়েছে, সে সময় তিনি একজন দর্শক হিসেবে নাটকটি অনেক পছন্দ করেন এবং নাটকটি তার মনের গভীর ছাপ ফেলেছিল। সেই বছর, তিনি সাংহাই থিয়েটার একাডেমির পাফরম্যান্স বিভাগের ষষ্ঠ তিব্বতি শ্রেণীর শিক্ষক হিসেবে, তিনি আবার বেইজিংয়ে স্নাতক নাটক ‘হ্যামলেট’ পরিবেশনের জন্য শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব দেন। তিনি বলেন, “যুবকদের বেশিরভাগই পশুপালন অঞ্চল থেকে এসেছে। শিল্প ও শিক্ষার কারণে তারা তাদের জীবন ও ভাগ্য পরিবর্তন করেছে। এবারে তারা স্নাতক নাটকের কারণে তাদের ভর্তি করা হয়েছে।”
১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তিব্বতি থিয়েটার ট্রুপ এবং এই বছর এই থিয়েটার ট্রুপের ৬০তম বার্ষিকী। তার আরেকটি নাম আছে, তা হলো ‘মালভূমির নাটকের বীজ’। মার্চ মাসে বেইজিংয়ে পাফরম্যান্সের পর, ২২জন তিব্বতি যুবক তাদের ‘হ্যামলেট’ নাটকটি একটি জাতীয় সফর শুরু করবে।
রুয়ান্ডায় মার্শাল আর্ট উত্সব অনুষ্ঠিত হয়
রুয়ান্ডা মার্শাল আর্ট উত্সব ১৯ মার্চ সে দেশের রাজধানী কিগালি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। রুয়ান্ডার অলিম্পিক কমিটির নির্দেশনায় রুয়ান্ডার মার্শাল আর্ট সমিতি এবং অন্যান্য বক্সিং সমিতির যৌথভাবে এর আয়োজন করেছে। এতে কয়েক হাজার দর্শক হয়েছিল।