বাংলা

সাহিত্য ও সংস্কৃতি-China Radio International

criPublished: 2021-01-05 12:38:43
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

জলবায়ু পরিবর্তন এ সময়ের বৃহত্তম পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ। এই বছর জাতিসংঘের ৭৫তম সাধারণ অধিবেশনে চীনের প্রেসিডেন্ট চিনপিং বলেছিলেন যে, মানবজাতির এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য চীন ২০৬০ সালের মধ্যে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এ প্রসঙ্গে মাশলো বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন- চীন এ লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে পারবে। মাশলো বলেন,

কার্বন নিরপেক্ষতা কেবল বিদ্যুত্ উত্পাদন নয়, পরিবহন, শিল্প এবং অন্যান্য অনেক ক্ষেত্রের সঙ্গে জড়িত। আমি লক্ষ্য করেছি যে, চীন অনেক কার্যকর ও ক্রমাগত বাস্তব অবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্য স্থাপন করে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। চীন বাস্তব কৌশল ও দীর্ঘমেয়াদী বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি লালন করে। আমি ৩৫ বছর ধরে চীনে আছি এবং আমি দেখেছি যে চীন সবসময় তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে। আমি আত্মবিশ্বাসী যে, চীন ২০৬০ সালে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জন করতে পারবে। এটি শুধু সম্ভব নয়, এটি অবশ্যই করা সম্ভব।

চীন-ফরাসি সম্পর্কের কথা বলার সময় মাশলো খোলামেলাভাবে বলেন যে, চীনের আন্তর্জাতিক প্রভাব দিন দিন বাড়ছে। বিনিময় ও সহযোগিতা জোরদার হচ্ছে, একে-অপরকে প্রতি শ্রদ্ধা ও বোঝাপড়া বৃদ্ধি ফ্রান্স-চীন এবং ইউরোপ-চীন একটি জয়-জয় পরিস্থিতি অর্জন করতে পারে।

তিনি বলেন, একে-অপরকে বোঝার জন্য আরও ভালোভাবে যোগাযোগ করা দরকার। এটি স্পষ্টভাবে সাধারণ স্বার্থের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। বিনিময়, সহযোগিতা, পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং একটি উন্মুক্ত ও যোগাযোগ রক্ষাকারী বিশ্বে একত্রে বাস করা স্পষ্টতই ফ্রান্স, ইউরোপ ও বিশ্বের স্বার্থে সঙ্গতিপূর্ণ। এ ব্যবস্থাকেই মানুষ জয়-জয় বলে আখ্যায়িত করে।

বেলজিয়ামের লেখক ও সংগীতশিল্পী জাঁ ম্যালনের সাক্ষাত্কার

বিশ্বখ্যাত বেলজিয়ামের পিয়ানোবাদক ও সুরকার জাঁ ম্যালন বিশেষ একটি দাতব্য সংগীত উহানের উদ্দেশ্যে উত্সর্গ করে রচনা করেন। এর নাম "দ্য বেলস অফ ডন"। “দ্য বেলস অফ দ্য ডন" তৈরির কাজ শেষ করার পরে জাঁ ম্যালন বলেন, তাঁর হৃদয় সর্বদা চীনা জনগণের সঙ্গে রয়েছে এবং উহানের জনগণের সংকটের পাশে রয়েছে। তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, চীন মহামারী কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে। প্রায় দশ মাস পর জাঁ ম্যালন আবারও বেলজিয়ামের নিজ বাড়িতে চায়না মিডিয়া গ্রুপের এক প্রতিবেদককে একটি সাক্ষাত্কার দেন। চীন সফলভাবে মহামারী নিয়ন্ত্রণ করায় তিনি আনন্দ প্রকাশ করেন। জাঁ ম্যালন যখন বাড়িতে বসে সাংবাদিকদের জন্য আবার "দ্য বেলস অফ ডন" বাজান, তখন সুর কিছুটা স্বাচ্ছন্দ্যময় ও শান্ত প্রকৃতির ছিল।

“আমি চাইনিজদের জন্য কিছু করতে চেয়েছিলাম। এটি একটি অপ্রত্যাশিত সাফল্য। আমি আশা করি, এই গানটি চীনা জনগণকে মহামারী প্রতিরোধের লড়াইয়ে শক্তি যোগাবে এবং আমি চীনাদের জানাতে চাই যে, আমি তাদের সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করছি।

বন্ধুরা, তাহলে শুনুন "দ্য বেলস অফ ডন"

首页上一页...2345 5

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn