আকাশ ছুঁতে চাই ৯৫
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনে মানুষের মধ্যে স্বাস্থ্যসচেতনতা অনেক বেড়েছে। তারা এখন হালকা অথচ পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খোঁজেন। এই বিষয়টিকেই প্রাধান্য দিয়েছেন কেং। তিনি জিরো ফ্যাট খাবার তৈরিতে মনোযোগ দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি ওয়েস্টার্ন খাবারের পরিবর্তে ঐতিহ্যবাহী চীনা স্বাস্থ্যসম্মত খাবার বেছে নিচ্ছেন। কেং এর রেস্টুরেন্টে খাবারের দামও কম।
তিনি ২০২৩ সালে কুনমিংয়ে একটি হালকা নুডুলস শপ খুলেছেন। আবার পরের বছর ফেব্রুয়ারিতে সিয়ামেনে রেস্টুরেন্ট বা লাইট ইটারি দিয়েছেন।
সিয়ামেনে তার চালিত ইটারির সাতমাস চলছে। এখানে তিনি ৪০ থেকে ৬০ পদের খাবার দিনে পরিবেশ করেন। ৩০ ইউয়ানে একজন মানুষ মোটামুটি পেট ভরে হালকা খাবার খেতে পারে। আগামি ১০ বছরের মধ্যে তার ব্যবসা সারা চীনে ছড়িয়ে দেয়ার আশা রাখেন কেং। তার দোকানে খাবার তুলনামূলকভাবে সস্তা হওয়ায় মানুষ বেশি আসে। তিনি এজন্য করপোরেট এলাকায় নয় বরং কমিউনিটির মধ্যে দোকান খুলেছেন যেখানে সাধারণ মানুষ কাজের ফাঁকে লাঞ্চ করতে আসবে।
প্রতিবেদন: শান্তা মারিয়া
সম্পাদনা: ফয়সল আবদুল্লাহ
আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠান শেষ পর্যায়ে পৌছে গেছি আমরা। আগামি অনুষ্ঠানে শোনার আমন্ত্রণ জানিয়ে বিদায় নিচ্ছি আমি শান্তা মারিয়া। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন চাই চিয়েন।
সার্বিক সম্পাদনা : ইয়ু কুয়াং ইউয়ে আনন্দী
লেখা, গ্রন্থনা ও উপস্থাপনা: শান্তা মারিয়া
অডিও সম্পাদনা: হোসনে মোবারক সৌরভ