আকাশ ছুঁতে চাই ৩১
অর্কিডের প্রতি ভালোবাসা থেকে তিনি চাকরি ছেড়ে গ্রামে ফিরে আসেন এবং ২০১৬ সালে তার হোমটাউন ছিচিয়াংয়ে একটা ছোট দোকান খোলেন। তিনি পরিকল্পনা করেন বড় আকারের একটি খামার গড়ার। এই পরিকল্পনা গঠন করে তিনি জেলা ও মিউনিসিপালটিভিত্তিক উদ্যোক্তা প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সেই প্রতিযোগিতায় তিনি পুরস্কার জয় করেন। প্রতিযোগিতায় প্রাপ্ত অর্থ ও ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে তিনি নিজের গ্রামে একটি বড় খামার গড়ে তোলেন। ২০১৮ সালে তার বয়স যখন মাত্র ২৩ বছর তখন এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তিনি।
এখন এই প্রতিষ্ঠানের মূলধন এক মিলিয়ন ইউয়ানের বেশি। আও মনে করেন সরকারের সহায়তা ছাড়া তার পক্ষে এই সাফল্য লাভ করা সম্ভব হতো না।
তার খামারে এখন ২০ হাজার বোল বা পাত্র আছে যেখানে ৩০০ প্রজাতির অর্কিড রয়েছে।
তাকে দেখে গ্রামের আরও অনেকে উৎসাহিত হয়েছেন। অনেকের কর্মসংস্থানও হয়েছে তার গ্রামে।
আও ছিনকুইয়ের মতো নারীরা চীনের গ্রামীণ পুনর্জীবনের ধারায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছেন।
প্রতিবেদন: শান্তা মারিয়া
সম্পাদনা: রহমান
সুপ্রিয় শ্রোতা আকাশ ছুঁতে চাই অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে পৌছে গেছি আমরা।
অনুষ্ঠানটি কেমন লাগছে সে বিষয়ে জানাতে পারেন আমাদের কাছে। আপনাদের যে কোন পরামর্শ, মতামত সাদরে গৃহীত হবে। আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি আমি শান্তা মারিয়া। আবার কথা হবে আগামি সপ্তাহে। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। চাই চিয়েন।
সার্বিক সম্পাদনা : ইয়ু কুয়াং ইউয়ে আনন্দী
লেখা, গ্রন্থনা ও উপস্থাপনা: শান্তা মারিয়া,
কণ্ঠ: শান্তা মারিয়া, আফরিন মিম, হোসনে মোবারক সৌরভ
অডিও এডিটিং: রফিক বিপুল