বাংলা

আকাশ ছুঁতে চাই পর্ব ৬৭

CMGPublished: 2022-03-31 18:36:10
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের ২০২১ সালের কন্যাশিশু পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সবচেয়ে ভয়াহ চিত্রটি পাওয়া যায় ধর্ষণের পরিসংখ্যানে৷

বাংলাদেশে মেয়ে শিশুদের উপর প্রতিনিয়ত যৌন নিপীড়ন, ধর্ষণ, অপহরণ, নির্যাতন ও হত্যার খবর গণমাধ্যমগুলোতে একের পর এক প্রকাশিত হয়ে আসছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত এমন সব তথ্য নিয়েই পরিসংখ্যান প্রকাশ করে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম৷

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সালের আগস্ট থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত দেশে ২ হাজার ৮৬৮ জন কন্যাশিশু বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে। গত বছর ২৪২ জন কন্যাশিশু আত্মহত্যা করেছে। ১১৬ জন কন্যাশিশু যৌন হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে, যা আগের বছর ছিল ১০৪ জন। আর ধর্ষণের শিকার হওয়া শিশুদের মধ্যে ১৫৫ জনই দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৪৫ জন কন্যাশিশুকে।

>

সুপ্রিয় শ্রোতা আপনারা শুনছেন চীন আন্তর্জাতিক বেতার থেকে প্রচারিত অনুষ্ঠান আকাশ ছুঁতে চাই।

একদল গ্রামীণ নারীর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় সবুজ হয়ে উঠছে বিরান এলাকা। বিস্তারিত প্রতিবেদনে।

মরুভূমিকে সবুজ করে তুলছেন গ্রামীণ নারীরা

দক্ষিণ চীনের দ্বীপপ্রদেশ হাইনান। হাইনানের ছাংচিয়াং লি স্বায়ত্বশাসিত কাউন্টির ছিজি উপসাগর এলাকা। একসময় এখানকার তীরভূমিতে কোন গাছ পালা ছিল না। ধুধু বালির কারণে সামুদ্রিক ঝড় থেকে নিকটবর্তী জনবসতিকে বাঁচানোর মতো কোন প্রতিরক্ষা ছিল না। ১৯৯২ সালে একটি প্রকল্প নেওয়া হয় যাতে বিরান ভূমিতে গাছ লাগানোর জন্য স্থানীয় জনগোষ্ঠিকে অনুপ্রাণিত করা হয়।

এই এলাকার একজন গ্রামীণ নারী থাও ফাংচিয়াও। থাও এবং তার বোনেরা গ্রামীণ নারীদের একটি দলের সঙ্গে এখানে গাছ লাগানোর কাজ শুরু করেন। প্রায় তিন দশক পর এখানে এখন সবুজ গাছের বন গড়ে উঠেছে। এই বনটিকে বলা হয় নারীদের সৃষ্টি। কারণ এই এলাকার পুরুষরা বেশিরভাগই মাছ ধরার কাজে নিযুক্ত। মূলত নারীদের শ্রমেই গড়ে উঠেছে এই সবুজ বেষ্ঠনী।

থা ফাংচিয়াও প্রথম থেকেই এই বন গড়ে তোলায় অক্লান্ত ভূমিকা রেখেছেন। একবার কাজের সময় তার মাথায় বজ্রপাতও হয়েছিল। তবে গুরুতর আহত হননি তিনি।

থাও বলেন, ‘শুধু অর্থ উপার্জনের জন্য আমরা গাছ লাগাইনি বরং স্থানীয় মানুষদের জীবনে সুরক্ষা আনার জন্য করেছি।

মরুভূমিতে গাছ লাগানোর জন্য উত্তপ্ত বালির উপর দিয়ে হাঁটতে হতো। অনেকে কষ্ট সহ্য করতে না পেরে কাজটি ছেড়ে দেন। কিন্তু থাও কাজ ছাড়েননি।

থাও বলেন, ‘আমি যখন অতীতের কঠিন দিনগুলোর কথা ভাবি তখন চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না। এই গাছগুলোকে আমি নিজের সন্তানের মতো ভালোবাসি।

কয়েক দশকের পরিশ্রমের সুফল ফলেছে। ২২৫৩ হেক্টর জায়গায় ৫.৮৮ মিলিয়ন গাছ লাগিয়েছে এই নারীদল।

গান

সুপ্রিয় শ্রোতা চীনের একজন বিখ্যাত তারকা লিন ফাং। তিনি অভিনয় শিল্পী হিসেবেই বেশি প্রতিষ্ঠিত। তবে সংগীতশিল্পী হিসেবেও তার জনপ্রিয়তা রয়েছে। ১৯৮৬ সালে লিয়াওনিং প্রদেশের তালিয়ানে তার জন্ম। এখন শুনবো লিন ফাংয়ের কণ্ঠে একটি গান। গানটির শিরোনাম ফিরে আসা অশ্রু।

ঐতিহ্যকে বহন করছেন নারী নকশাশিল্পী

চীনের একটি বিশেষ কারুশিল্প হলো চিং এমব্রয়ডারি। পাঁচ প্রজন্ম ধরে এই নকশা শিল্পের চর্চা ধরে রেখে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন থিয়ান লি নামে এক নারী শিল্পী। বিস্তারিত প্রতিবেদনে

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn