‘বিজনেস টাইম’পর্ব- ১৬
তাই এ প্রযুক্তি রাস্তায় নামার আগে দরকার নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ মাধ্যম। এ কারণেই অবকাঠামো তৈরিতে নতুন করে সিমকার্ড ও ফাইভজি নেটওয়ার্ক তৈরির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে সরকারের তরফ থেকে।
আর নতুন ধরনের ব্যবসায়িক মডেল হিসেবেও এ ধরনের স্বয়ংক্রিয় গাড়ির উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ রয়েছে চীনে।
কারণ ব্যাখ্যা করে চায়না অ্যাসোসিয়েশন অব অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্সের সেক্রেটারি-জেনারেল ও এক্সিকিউটিভ ভাইস-প্রেসিডেন্ট ফু বিংফেং বলেছেন, ‘স্বয়ংক্রিয় যানবাহনগুলো অন্যান্য দেশের তুলনায় চীনে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। কারণ স্থানীয় ভোক্তারা পরিবহনখাতে এ ধরনের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ নিয়ে বেশ উৎসাহী।
এদিকে চীনের দেখাদেখি অন্য আরও দেশও নিজেদের গাড়ি শিল্পে আনতে যাচ্ছে পরিবর্তন। চীনের নতুন জ্বালানির স্মার্ট গাড়িতে বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগও।
সরকারি তথ্যে দেখা গেছে, গত বছরের শেষ নাগাদ, চীনে প্রায় ২ কোটি নতুন জ্বালানির গাড়ি আছে।
চায়না প্যাসেঞ্জার কার অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি-জেনারেল ছুই তংশু বলেছেন, আগের প্রচলিত প্রযুক্তির গাড়িগুলো ব্যবস্থাপনা এখন আর সম্ভব নয়। এখন চালকহীন গাড়ির তথ্য সুরক্ষা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করতেও চাই নতুন নীতিমালা। এক্ষেত্রে শিল্পখাতের আবিষ্কারের পাশাপাশি দরকার হবে যাত্রীদের সুরক্ষার। গাড়ির জন্য আলাদা করে সিমকার্ড নিয়ে আসার উদ্যোগটি চীন সরকারের সেই প্রচেষ্টারই অংশ।
।। প্রতিবেদন: ফয়সল আব্দুল্লাহ
।। সম্পাদনা: শাহানশাহ রাসেল
প্রযোজনা ও উপস্থাপনা: শাহানশাহ রাসেল
অডিও সম্পাদনা: নাজমুল হক রাইয়ান
সার্বিক তত্ত্বাবধান: ইউ কুয়াং ইউয়ে আনন্দী