সি চিনপিংয়ের থাইল্যান্ড সফরের নানা সাফল্য
সাইডলাইনে বৈঠক হয় সি চিনপিং পত্নী ফেং লিইউয়ানের সঙ্গে বৈঠক হয় ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদোর স্ত্রী ও থাই প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর সঙ্গেও। সি চিনপিংয়ের সফরের পাশাপাশি এই ‘লেডি ডিপ্লোম্যাসি বা নারী কূটনীতি’ এবারের সফরে যোগ করে এক ভিন্ন মাত্রা।
এদিকে, ১৮ নভেম্বর অ্যাপেক নেতাদের ২৯তম সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন চীনা প্রেসিডেন্ট। এ সময় কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দায়িত্বপালন এবং এক সঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অভিন্ন ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার আহ্বান জানান সি চিনপিং। পরের দিন কথা বলেন বাণিজ্য ও বিনিয়োগের নানা ক্ষেত্র নিয়ে। আলোচনায় উঠে আসে করোনা পরবর্তী অর্থনৈতিক সংস্কার প্রসঙ্গ।
এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর জনসংখ্যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ। আবার পুরো বিশ্বের মোট বাণিজ্যের অর্ধেকই হয় এই অঞ্চলে। ফলে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক গুরুত্ব অনেক। তার উপর অ্যাপেকভুক্ত দেশগুলোর নেতাদের গেল ৪ বছরের মধ্যে এটাই প্রথম সরাসরি বৈঠক। তাই সব পক্ষেরই প্রত্যাশা ছিলো, নিজ নিজ দেশ ও অঞ্চলের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পারস্পরিক সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক শক্তিশালী করার। বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনের সঙ্গে থাইল্যান্ডসহ পুরো অঞ্চলের দেশগুলোর সম্পর্কে নতুন মাত্রা পেয়েছে সি চিনপিংয়ের এই সফরের মাধ্যমে।