বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং: ‘ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সময় লাগবে’
সরকার যা বলছে
বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রবল ঘূর্ণিঝড় হয়ে ওঠা এবং জলোচ্ছ্বাসের ঝুঁকি থাকায় সিত্রাংয়ের কারণে যতটা ক্ষয়ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছিল, এই ঝড়ে সেরকম কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এনামুর রহমান বলছেন, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি। কারণ ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল ছিল। শুধু বৃষ্টি আর বাতাস বেশি হয়েছে। কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে, জোয়ারের পানি ঢুকেছে আর কিছু মাছের ঘেরে পানি ঢুকেছে।
মোহাম্মদ এনামুর রহমান, প্রতিমন্ত্রী , দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়
“ যেভাবে সিত্রাং সৃষ্টি হয়েছিল, যেসব পূর্বাভাস ছিল, যেভাবে এর বিস্তৃতি ছিল এবং যেভাবে সরাসরি বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে এসেছিল, সবাই পূর্বাভাস দিয়েছিল যে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হবে। কিন্তু আল্লাহর রহমতে তেমনটি হয়নি। এই সময়ে প্রায় ৬ হাজার ৯২৫ আশ্রয়কেন্দ্রে ১০ লক্ষাধিক মানুষকে নিরাপদে নিয়ে আসা হয়েছে। ঝড়ে ৪১৯টি ইউনিয়ন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং সেখানে প্রায় ১০ হাজার বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে” ।
সম্পাদনা- সাজিদ রাজু