বিশ্বের ৪০ শতাংশ সাইকেলের জোগান দিচ্ছে চীন
“আমরা এখানে আন্তর্জাতিক মানের বাইসাইকেল তৈরি করি। আমাদের বাইসাইকেলগুলো ওজনে হালকা ও বেশ আরামদায়ক। এ কারণে কম সময়ে জনপ্রিয় হয়েছে। এগুলো আমরা স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে বিক্রি করি।“
এই কর্মকর্তা জানান, আগে প্রযুক্তির ব্যবহার না থাকায় সাইকেলের বিভিন্ন অংশ বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করে সংযুক্ত করতে হতো। ফলে পুরো প্রক্রিয়াটি ছিলো সময় সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল। কিন্তু এখন ব্যবহার করা হয় সর্বোচ্চ প্রযুক্তি। ফলে একই ছাদের নিচে সব ধরনের সরঞ্জাম তৈরি করে তা ব্যবহার করা যায়।
"এ ধরনের প্রতিষ্ঠান ভালোভাবে চালানোর জন্য আমাদের প্রয়োজন দক্ষ প্রকৌশলী। এর পাশাপাশি আমাদের প্রয়োজন হয় গবেষণার, কোন ধরনের সাইকেল মানুষ বেশি পছন্দ করবে তার উপর নির্ভর করেই পরবর্তী উৎপাদন প্রক্রিয়াতে যেতে হয় আমাদের।"
কোম্পানিগুলোর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করে বিভিন্ন কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো। এতে যেমন একদিকে শিক্ষার্থীরা কাজের সুযোগ পায় তেমনি সাইকেল তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদন প্রক্রিয়ায় আনতে পারে নতুনত্ব। তবে এ দুয়ের মধ্যে সমন্বয় করাটা সব সময় সহজ হয়না।