চীনের সংস্কৃতি, চীনের ঐতিহ্য-২৪
‘সভ্যতার উচিত বিশ্বের সাধারণ মঙ্গল সাধন করা। বিশ্বের একমাত্র নিরবচ্ছিন্ন সভ্যতা হিসাবে, চীনা সভ্যতা ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী সভ্যতা’।
প্রদর্শনীটি কেবল প্রাচীন চীনা দক্ষতা যেমন ক্যালিগ্রাফি, আকুপাংচার এবং চা তৈরির মতো বিষয়কে প্রদর্শন করে না, বরং বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে বোঝাপড়ার বার্তাও প্রচার করে। একে অপরের সম্পর্কে আরও জানার মাধ্যমে, বিবদমানপক্ষ দ্বন্দ্ব কমাতে পারে এবং সমঝোতার জন্য আরও সুযোগ তৈরি করতে পারে।
জাতিসংঘের বৈশ্বিক যোগাযোগ বিভাগের বহিঃসংযোগ শাখার পরিচালক মাহের নাসের মনে করেন বিভেদের বিশ্বে সংস্কৃতিই কেবল আমাদের পথ দেখাতে পারে।
‘আমি প্রদর্শনীর ভার্চুয়াল সংস্করণটি দেখেছি। আমি একই সময়ে সংস্কৃতি, সংস্কৃতির বৈচিত্র্য এবং সাংস্কৃতিক মিলের বিষয়টি উপলব্ধি করেছি। আমি মনে করি বিশ্ববাসীকে মিলিত করতেই জাতিসংঘ তৈরি করা হয়েছিল। আমরা আলাদা হতে পারি, কিন্তু আমরা সমস্যার সমাধানও করতে পারি। যদি আমরা একত্রিত হই তবে, সংস্কৃতিই আমাদের পথ দেখায়’।
চায়না সেন্ট্রাল টেলিভিশন-সিসিটিভির জাতিসংঘ ব্যুরো পরিচালিত এবং জাতিসংঘে চীনের স্থায়ী মিশন, চীন-আমেরিকান ফ্রেন্ডশিপ অ্যাসোসিয়েশন এবং ইউএনএসআরসি চাইনিজ বুক ক্লাবের পৃষ্ঠপোষকতায় ৯দিনব্যাপী প্রদর্শনীটি শেষ হয় ৭ জুলাই।
তিন. চিরায়ত চিনা সাহিত্য
চীনের পল্লী-জীবনের রূপকার কবি থাও ইয়ুয়ানমিং