আপন আলোয়-৯৩
পর্যটকদের সামনে থাং ডায়নেস্টির সময়কার আবহ তৈরি করতে নেওয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। শতাধিক নাট্যকর্মীর অংশগ্রহণে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে রাজা-রানি, সেনাপতি, মন্ত্রী, উজিরসহ একাধিক চরিত্র।
বিশেষ এই আয়োজন উপভোগ করতে হলে পর্যটকদের শুধু টিকেট কাটলেই হবে না, বরং বিশেষ কস্টিউম পরে রাজ্যের একজন সদস্য হিসেবে অংশ নিতে হবে পর্যটকদেরও।
মূলত এই আয়োজনে সম্পৃক্ত করতেই দর্শনার্থীদের অংশগ্রহণমূলক পর্ব রাখা হয়। এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগে অংশ নিতে পেরে দারুণ খুশি পর্যটকরাও।
থাং রাজবংশের মূল আবহ তুলে ধরতে সে-সময়কার শাসন, সামাজিক প্রেক্ষাপট এবং ঐতিহাসিক বিষয়গুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে বিস্তর গবেষণা করেন ইতিহাসবিদ ও গবেষকরা।
স্বাভাবিক কারণেই খুব সময়ের মধ্যে পর্যটকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে এ উদ্যোগ। ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোতে পর্যটক টানতে এ উদ্যোগ নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ।
অন্তরঙ্গ আলাপন
কুমিল্লায় সকল সাংস্কৃতিক কার্যক্রমেই এখন দর্শক-শ্রোতার আকাল: ডা. মল্লিকা বিশ্বাস
ছবি: আপন আলোয় ৯৩তম পর্বে অতিথি কবি, সংগঠক ও সমাজকর্মী ডা. মল্লিকা বিশ্বাস
কবি, সংগঠক ও সমাজকর্মী ডা. মল্লিকা বিশ্বাস। কুমিল্লার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব তিনি। সংস্কৃতি ও সমাজকর্মী হিসেবে, চিকিৎসক হিসেবে মল্লিকা বিশ্বাস তিন দশক ধরে ব্রতী রয়েছেন মানবসেবায়। বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, কুমিল্লা শাখার সভাপতি হিসেবে।
৬টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে কবি মল্লিকা বিশ্বাসের
রবীন্দ্রসাহিত্য ও সংগীত বিষয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন মল্লিকা বিশ্বাস। এ পর্যন্ত তাঁর ৬টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
বিশ্বের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক নারী সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ইনার হুইল ডিস্ট্রিক-৩৪৫ বাংলাদেশ-এর চেয়ারম্যান মল্লিকা বিশ্বাস। পেশাগত জীবনে একজন চিকিৎসক ও সনোলজিস্ট হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত তিনি।
কাব্যকৃতি ও সমাজসেবার স্বীকৃতি হিসেবে তিনি রোটারি ইন্টারন্যাশনালের পল হ্যারিস ফেলো সম্মাননা ও কোভিড-১৯ হিরো পুরস্কার এবং পদক্ষেপ বাংলাদেশের বর্ষপূর্তি সম্মাননা ২০২০ লাভ করেন।
আপন আলোয় অনুষ্ঠানে মাহমুদ হাশিমের মুখোমুখি ডা. মল্লিকা বিশ্বাস