বাংলা

মানুষ ও প্রকৃতি পর্ব ৪

CMGPublished: 2024-07-07 15:04:12
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চীনা সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো বাঘ। শাওকুয়ান জেলার প্রকৃতির এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য এখানকার বাঘমামা। প্রকৃতির এই রাজকীয় সন্তানকে এখানে শেখানো হয় বন্য পরিবেশে টিকে থাকার কলাকৌশল।

সাউথ চায়না টাইগার চীনে বাঘের একমাত্র নেটিভ সাবস্পিসিস। ১৯৯০এর দশক থেকে তাদের সংকটময় বিপন্ন প্রজাতির তালিকায় এনেছে প্রাকৃতিক সুরক্ষা আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন।

একটি বাঘের জন্য অরণ্যে অন্তত ৭০ কিলোমিটার বিচরণক্ষেত্র প্রয়োজন।

১৯৫০ এর দশকে মধ্য, দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিম চীনে প্রায় ৪০০০ বাঘ ছিল। কিন্তু মানুষের সংখ্যা এবং বসতি বিস্তারের কারণে বাঘের বিচরণভূমি কমতে থাকে। খাবারের সন্ধানে অনেক সময় বাঘ লোকালয়ে এসে হামলা চালায়, স্থানীয় অধিবাসীদের হাতে মারাও পড়ে।

১৯৯১ সালে চাপালিং ন্যাশনাল নেচার রিজার্ভে শেষবারের মতো সাউথ চায়না টাইগার দেখা যায়। এরপর থেকে বন্য অবস্থায় কুয়াংতোং প্রদেশের দক্ষিণে সাউথ চায়না টাইগার দেখা যায়নি।

বর্তমানে সংরক্ষিত অবস্থায় সাউথ চায়না টাইগারের প্রজনন ঘটানো হচ্ছে এবং তাদের সংখ্যা ২০০তে পৌছেছে। কিন্তু বন্দী অবস্থায় তাদের প্রাকৃতিক প্রবৃত্তি ও দক্ষতা কমে যায়।

কৃত্রিম পরিবেশে জন্ম নেয়া বাঘ শাবকরা যেন বন্য অবস্থায় টিকে থাকার মতো দক্ষতা অর্জন করতে পারে সেজন্যই চেষ্টা করছেন প্রকৃতিপ্রেমী গবেষকরা।

একটি বসবাসযোগ্য ও নিরাপদ পৃথিবী গড়ে তুলতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যেই আমাদের অনুষ্ঠান মানুষ ও প্রকৃতি।

প্রকৃতি সংবাদ

বারোশ বছর পর ঘুম ভাঙলো ফুলের

হাজার বছরের বেশি সময় মাটির নিচে ঘুমিয়ে ছিল এক পদ্মফুল। প্রাচীন সেই ফুলের বীজ থেকে ফুটেছে ফুল। ফুলের ঘুমভাঙার এই গল্প শুনবেন প্রতিবেদনে।

বারোশ’ বছরের বেশি সময় ধরে মাটির নীচে ঘুমিয়ে থাকার পর বীজ থেকে পদ্মফুল ফোটানো সম্ভব হয়েছে। এর মাধ্যমে ফুলটির প্রাচীন চেহারা সম্পর্কে জানা সম্ভব হয়েছে।এই প্রাচীন ফুলটি রয়েছে চীনের কুয়াংসি চুয়াং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের রাজধানী নাননিংয়ের বোটানিকাল গার্ডেনে।

উত্তরপূর্ব চীনের লিয়াওনিং প্রদেশের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান থেকে খননকাজের মাধ্যমে তিনটি বীজ পাওয়া যায়। কার্বন-১৪ পরীক্ষায় জানা যায় বীজগুলো প্রায় ১২০০ বছরের পুরনো।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn