বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৯১

cmgPublished: 2022-10-14 19:19:26
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

আইচ থেরাপি: ঘামাচির যম বরফ। তিন-চার টুকরো বরফ পাতলা সুতির কাপড়ে পেচিয়ে পুঁটলি বানান। এবার সে পুঁটলি আলতো করে ঘামাচি-আক্রান্ত ত্বকে ঘষুন। দিনে তিন-চার বার এমন করলে ঘামাচি সমস্যায় ফল পাওয়া যাবে ম্যাজিকের মতো।

অ্যালোভেরা থেরাপি: অ্যালোভেরার রস উন্নতমানের প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক। ঘামাচি উপশমে অ্যালোভেরা ছোট ছোট টুকরো করে কেটে তার রস ত্বকের ঘামাচি-আক্রান্ত অংশে ঘষুন। এভাবে দিনে অন্তত ২ বার ত্বকে অ্যালোভেরার রস লাগান। ঘামাচি দ্রুত দূর হয়ে যাবে।

নিমপাতা ট্রিটমেন্ট: নিমপাতা ঘামাচির আরেক যম। এ পাতায় থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ঘামাচি নিরাময় করে। নিমপাতা বেটে বা ব্লেন্ড করে পেস্ট বানিয়ে ঘামাচি-আক্রান্ত স্থানে লাগান এবং মিনিট বিশেক পর ধুয়ে ফেলুন। এভাবে দিনে চার-পাঁচ বার ব্যবহার করলে সম্পূর্ণ মুক্তি মিলবে ঘামাচি থেকে। নিমপাতা পানিতে সিদ্ধ করে শরীরে লাগালেও ঘামাচি দূর হয়।

ছোলার ডালের পেস্ট: ঘামাচি সারাতে আরেকটি মহৌষধ ছোলার ডালের পেস্ট। পাঁচ থেকে সাত ঘন্টা ছোলার ডাল পানিতে ভিজিয়ে রেখে ভাল করে বেটে বা ব্লেন্ড করে নিন। তারপর সেই পেস্ট ঘামাচির ওপর লাগিয়ে পনেরো মিনিটের মতো রাখুন এবং তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ঘামাচি কমে যাবে সহজেই।

মসুর ডাল ও কাঁচা হলুদের পেস্ট: দুই থেকে চার ঘন্টা মসুর ডাল ভিজিয়ে রেখে তার সঙ্গে ডালের চার ভাগের এক ভাগ পরিমাণ কাঁচা হলুদ নিয়ে বেটে বা ব্লেন্ড করে পেস্ট বানিয়ে নিন। এরপর সে পেস্ট ঘামাচি-আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে মিনিট দশেক রাখুন। দূর হবে ঘামাচি।

বেসন-মধু থেরাপি: ঘামাচির জ্বালা থেকে বাঁচতে দারুণ কার্যকরী এই থেরাপি। বেসন, গোলাপজল ও মধু একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ত্বকের ঘামাচি-আক্রান্ত অংশে লাগান। মিনিট কুড়ি পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এতে সহজেই ঘামাচি কমে যাবে।

首页上一页...23456全文 6 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn