বাংলা

দেহঘড়ি পর্ব-৯১

cmgPublished: 2022-10-14 19:19:26
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

এছাড়া ওটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, প্রোটিন, ভিটামিন বিসহ বেশ কতগুলো পুষ্টি উপাদান। ভিটামিন বি যা শরীরে কার্বোহাইড্রেট হজমে সাহায্য করে। ওটে আরও রয়েছে ভাল পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, কপার, ম্যাঙ্গানিজ, থিয়ামিন, ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন ইত্যাদি।

আসুন জেনে নিই ওটের উপকারিতা সম্পর্কে:

কোলেস্টেরল কমায়: ওটে রয়েছে বিটা গ্লুকোন নামক বিশেষ ধরনের আঁশ, যা মানব দেহের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলকে ধ্বংস করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন ৩ গ্রাম ওট খেলে সেটা প্রায় ৮-১০ শতাংশ কোলেস্টেরল কমাতে পারে।

হার্ট ভালো রাখে: ওটে থাকা উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি রেডিক্যাল ও প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এর লিগনান্স হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় ও বিটা গ্লুকোন হার্টের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

ওজন কমায়: প্রোটিন ও ফাইবারে সমৃদ্ধ ওট দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে, যার ফলে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে থাকলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। ২০১৩ সালে আমেরিকান কলেজ অব নিউট্রিশনের এক গবেষণায় দেখা যায়, অন্য যেকোনো খাদ্যশস্যের তুলনায় ওটমিল বেশিক্ষণ পেট ভরা রাখে। যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তারা প্রতিদিন ব্রেকফাস্টে এক বাটি ওটমিল দিয়ে নাস্তা করুন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে: ওটমিল রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এতে অধিক পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে ধীরগতিতে হজম হয় এবং রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণকে সীমিত রাখে। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা প্রমাণিত যে, সপ্তাহে ৫-৬ বার ওটমিল গ্রহণ করলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস ৩৯ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তবে ওট খেতে হবে দই বা স্কিমড মিল্কে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার কারণে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি কমায় ওট।

首页上一页123456全文 6 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn