বাংলা

নতুন যুগে চীন-মার্কিন সম্পর্ক উন্নয়নের পথ অন্বেষণ করা উচিত

CMGPublished: 2024-11-12 13:56:42
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শেষ হয়েছে এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হয়েছেন। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট সি আশা প্রকাশ করেছেন যে উভয় পক্ষ পারস্পরিক সম্মান, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং জয়-জয় সহযোগিতার নীতিতে সংলাপ ও যোগাযোগ জোরদার করবে, সঠিকভাবে মতপার্থক্য পরিচালনা করবে, পারস্পরিক কল্যাণকর সহযোগিতা প্রসারিত করবে এবং চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঠিক সহাবস্থানের পথ খুঁজে বের করবে। যা উভয় দেশ এবং বিশ্বকে উপকৃত করবে। বাংলাদেশের গণমাধ্যমও সি চিন পিং-এর এসব কথার খবর প্রকাশ করেছে। তাদের প্রতিবেদনে চীন-মার্কিন সম্পর্কের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা এবং চীন-মার্কিন বাণিজ্য যুদ্ধ তীব্র হবে কি না, সেদিকেই নজর দিয়েছে। এই উদ্বেগের পিছনে, বাংলাদেশের মিডিয়া চীন-মার্কিন সম্পর্কের শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন এবং জয়-জয় সহযোগিতার জন্য তাদের অভিন্ন আশা প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের প্রথম আলোর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পরও চীনের ওপর শুল্ক আরোপের আচরণ অব্যাহত রাখলে বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে বাণিজ্য-যুদ্ধ সব দেশের বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলবে। এশিয়ার দেশগুলোতে বিরাট অস্থিরতা দেখা যাবে।

প্রকৃতপক্ষে, বিশ্বে সব দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে, চীন-মার্কিন সম্পর্ক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মোট অর্থনীতির পরিমাণ বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশের বেশি, মোট জনসংখ্যা বিশ্বের প্রায় এক-চতুর্থাংশ এবং বাণিজ্যের পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ। চীন ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের সম্পর্ক ভালভাবে পরিচালনা করতে পারে কিনা তা মানবজাতির ভবিষ্যত এবং পৃথিবীর ভবিষ্যতের সাথে জড়িত। উভয় পক্ষের উচিত ইতিহাস, জনগণ এবং বিশ্বের প্রতি দায়িত্বশীল মনোভাব নিয়ে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়ন পরিচালনা করা।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn