বাংলা

সামুদ্রিক পরিবেশ রক্ষায় চীনের ভূমিকা

CMGPublished: 2024-07-15 11:03:56
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

একটি ভালো পরিবেশ নিশ্চিত করতে অবশ্যই আইন ও আইনের শাসন প্রয়োজন। সামুদ্রিক পরিবেশের ক্ষেত্রেও এ কথা প্রযোজ্য। শ্বেতপত্রটিতে বলা হয়েছে, ১৯৮২ সালে ‘চীনের সামুদ্রিক পরিবেশ সুরক্ষা আইন’ প্রকাশিত হয়। কয়েক বার সংশোধনের মাধ্যমে বর্তমানে আইনটি জাতীয় সামুদ্রিক পরিবেশগত সুরক্ষা বহুমুখী আইনে পরিণত হয়েছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষা হলো উত্পাদিত শক্তির সুরক্ষা, প্রাকৃতিক পরিবেশ উন্নয়ন হলো উত্পাদিত শক্তির উন্নয়ন।

২০২৩ সালে চীনের সামুদ্রিক জিডিপি ছিল ৯.৯০৯৭ ট্রিলিয়ন ইউয়ান, যা আগের বছরের চেয়ে ৬ শতাংশ বেশি। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধির হার দেশের মোট জিডিপি প্রবৃদ্ধির চেয়ে ০.৮ শতাংশ পয়েন্ট বেশি।

সমুদ্র একটি বৈশ্বিক ইস্যু। সমুদ্রের প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষার সাথে গোটা বিশ্বের মানুষের স্বার্থ জড়িত। ২০১২ সাল থেকে চীন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে বিভিন্ন ধরনের ৮ শতাধিক প্রস্তাব জমা দিয়েছে। চীন পরিবেশ ও জ্বালানিসম্পদ সুরক্ষার নির্দিষ্ট নিয়মকানুন প্রণয়ন করেছে এবং যথাযথভাবে বিশ্বের সামুদ্রিক প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষার ক্ষেত্রে অবদান রেখে চলেছে।

ভবিষ্যতেও চীন সমুদ্রের বহুমুখী ব্যবস্থাপনা, বৈজ্ঞানিক গবেষণা, পর্যবেক্ষণ ও দুর্যোগ হ্রাস, প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষার জন্য কাজ করে যাবে। চীন এক্ষেত্রে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থার সাথে সহযোগিতা জোরদার করবে, বহুপক্ষীয় ও দ্বিপক্ষীয় ফোরামে সংলাপ চালিয়ে যাবে, সামুদ্রিক পরিবেশ সুরক্ষার জন্য চীনা বুদ্ধি ও পরিকল্পনা তুলে ধরবে, এবং বাস্তব ব্যবস্থা নিয়ে একটি দায়িত্বশীল প্রধান দেশের ভূমিকা পালন করে যাবে।

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn