বাংলা

চীনা কণ্ঠশিল্পী থেংকরি

CMGPublished: 2023-08-17 10:00:22
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

১৯৯৩ সালে থেংকরি ও কিছু মঙ্গোলিয়ান বন্ধুর সঙ্গে ‘ছাং লাং’ বা ‘কালো নেকড়ে’ ব্যান্ড প্রতিষ্ঠা করেন। তারা মঙ্গোলিয়ান জাতির সংগীত আধুনিক উপায় পরিবেশন করেন, দর্শকদেরকে নতুন সংগীত অভিজ্ঞতা এনে দেয়। তাদের প্রভাবে চীনে আরো বেশি মানুষ মঙ্গোলিয়ান সংগীত পছন্দ করেছে। থেংকরিও গণপ্রজাতন্ত্রী মঙ্গোলিয়ার সবচেয়ে অসামান্য ব্যক্তির জন্য ‘গোল্ডেন ফিনিক্স পুরস্কার’ পেয়েছেন। বন্ধুরা, এখন শুনুন থেংকরি’র রচিত ও গাওয়া একটি সুন্দর গান ‘পিতা ও আমি’।গান ৪

১৯৯৭ সালে থেংকরি তার নতুন ব্যক্তিগত অ্যালবাম প্রকাশ করেন। অ্যালবামে তার রচিত গান ‘স্বর্গ’ মুক্তির পরই খুব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। গানে ইনার মঙ্গোলিয়ার তৃণভূমির সুন্দর দৃশ্য তুলে ধরা হয় এবং তৃণভূমির প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রকাশিত হয়। মঙ্গোলিয়ান সংগীতের মনোহরণ, থেকারের সংগীতের বৈশিষ্ট্য এবং জন্মস্থানের প্রতি গভীর আবেগ এগানে সুন্দরভাবে মিশে গেছে, যে গানটি শুনে মানুষ বেশ মুগ্ধ হয়। এই গান পরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সংগীত পুরস্কার পেয়েছে, যা থেংকরির সবচেয়ে পরিচিত ও জনপ্রিয় গান হয়েছে। বন্ধুরা, এখন থেংকরির সুন্দর গান ‘স্বর্গ’ শুনুন।গান ৫

বন্ধুরা, এবার আমরা শুনবো থেংকরি গাওয়া একটি সুন্দর গান ‘পিতার তৃণভূমি ও মাতার নদী’। যাযাবর জাতি হিসেবে মঙ্গোলিয়ান মানুষের জন্য তৃণভূমিই হলো বাসস্থান; যেখানে নদী আছে, সেখানেই তাদের সমৃদ্ধ জীবন। তৃণভূমি ও নদী যেন তাদের অভিভাবক। গানের মাধ্যমে তিনি জন্মস্থানের প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রকাশ করেন। বন্ধুরা, এখন গানটি শুনুন।গান ৬

২০০৩ সালে থেংকরি ও ‘ছাং লাং’ ব্যান্ড মঙ্গোলিয়ার উলানবাটারে কনসার্ট আয়োজন করেছেন। মঙ্গোলিয়ান সংস্কৃতি প্রচারের অসাধারণ অবদানের জন্য চীন ও মঙ্গোলিয়া তাকে অনেক পদক ও সম্মান দিয়েছেন। বন্ধুরা, অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে আমরা একসঙ্গে থেংকরির আরেকটি সুন্দর গান ‘তৃণভূমির রাত’ শুনবো। আশা করি, আপনারা তার গানগুলো পছন্দ করবেন।গান ৭

ন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠান তাহলে এখানেই শেষ করছি। আশা করি, আমাদের অনুষ্ঠানে প্রচারিত গানগুলো আপনাদের ভালো লেগেছে। এখন বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন ও সুস্থ থাকুন। আবার কথা হবে। চাই চিয়ান।

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn