‘বন্দী পাখি’
১৯৯৫ সালে ফেং লিং’র জন্য ফলপ্রসূ একটি বছর। সে বছর তিনি দুটি ক্যান্টোনিজ অ্যালবাম একটি ম্যান্ডারিন অ্যালবাম প্রকাশ করেন। সবগুলো অ্যালবাম হংকং, তাইওয়ান ও চীনের মূলভূখণ্ডে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং বিক্রির পরিমাণ হংকংয়ের রেকর্ড সৃষ্টি করে। এসব অ্যালবামের জন্য তিনি বিভিন্ন সংগীত অ্যাওয়ার্ডের বার্ষিক শ্রেষ্ঠ ও সবচেয়ে জনপ্রিয় গায়িকার পুরস্কার পান। বন্ধুরা, এখন শুনুন ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত একটি জনপ্রিয় গান ‘যেন ঘুম থেকে উঠে’।গান ৫
চীনে জনপ্রিয় হওয়ার পাশাপাশি ফেং লিং’র গানগুলো সিঙ্গাপুর-সহ কিছু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতেও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বন্ধুরা, এখন শুনুন ফেং লিং’র খুব জনপ্রিয় একটি গান ‘বন্দী পাখি’। যা একটি দুঃখের প্রেমের গান। ফেং লিং তার উচ্চ মানের গান গাওয়ার দক্ষতায় গানটি খুবই মনোমুগ্ধকর ও আকর্ষণী হয়। এই গান দেশি-বিদেশি অনেক সংগীত পুরস্কার জিতে নেয়। যা ফেং লিং’র সবচেয়ে জনপ্রিয় ও ক্লাসিক একটি গান। দেশি-বিদেশি পারফরম্যান্সে গানটি বারবার গাওয়া হয়। বন্ধুরা, ফেং লিং’র জনপ্রিয় গান ‘বন্দী পাখি’ শুনুন।গান ৬
খুব জনপ্রিয় হলেও ২০০০ সালে বিয়ে করা ও সন্তান জন্ম দেওয়ার পর ফেং লিং তার সংগীতের কাজ অনেক কমিয়ে দেন। ২০০২ সালে তিনি শোবিজ থেকে ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা করেন। পরে নতুন গান গাননি। তবে, তার পুরানো গানগুলো এখনও বেশ জনপ্রিয়। বন্ধুরা, অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে আমরা একসঙ্গে ফেং লিং’র আরেকটি সুন্দর গান ‘আমার নিজস্ব জগত আছে’ শুনবো। আশা করি, আপনারা তার গানগুলো পছন্দ করবেন।গান ৭
বন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠান তাহলে এখানেই শেষ করছি। আশা করি, আমাদের অনুষ্ঠানে প্রচারিত গানগুলো আপনাদের ভালো লেগেছে। সবাই ভালো থাকুন, সুন্দর থাকুন ও সুস্থ থাকুন। আবার কথা হবে। চাই চিয়ান।