‘বন্দী পাখি’
আজকের অনুষ্ঠানে চীনের হংকংয়ের একজন গায়িকার সঙ্গে আপনাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেবো, তার ফেং লিং। তিনি তার সুন্দর ও আবেগপূর্ণ কণ্ঠের জন্য পরিচিত। এক বছরের মধ্যে হংকংয়ের ৪টি গুরুত্বপূর্ণ সংগীত অ্যাওয়ার্ড অর্জনকারী একমাত্র গায়িকা তিনি। বন্ধুরা, আজকের অনুষ্ঠানে আমরা তার কিছু সুন্দর গান শুনবো। অনুষ্ঠানের শুরুতে শুনুন ফেং লিংয়ের একটি সুন্দর গান ‘ভালোবাসার সঙ্গে উড়ে গেছে’।গান ১
ফেং পিং ১৯৬৯ সালে চীনের হংকংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯ বছর বয়সে তিনি বন্ধুর সঙ্গে সংগীত কোম্পানিতে অডিশন দিতে যান এবং অনেক প্রযোজকের প্রশংসা কুড়ান। পরে তিনি সেই সংগীত কোম্পানিতে যোগ দিয়ে পেশাদার গায়িকা হয়ে ওঠেন। পরের বছর ফেং লিং তার প্রথম গান ‘আমার গভীর মন’ প্রকাশ করেন। একজন নতুন গায়িকা হিসেবে কোনো বিশেষ প্রচার অবস্থায় ফেং লিং’র পরিষ্কার কণ্ঠ অনেকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, এই গান দ্রুত জনপ্রিয় হয়, লোকজন গানটির মাধ্যমে ফেং লিং সম্পর্কে জানতে পারেন। বন্ধুরা, এখন শুনুন ফেং লিংয়ের এই সুন্দর গান ‘আমার গভীর মনে’।গান ২
১৯৮৯ সালের শেষে ফেং লিং’র প্রথম অ্যালবাম মুক্তি পায়। অ্যালবামের কিছু গান বেশ জনপ্রিয় হয়। তিনি সেই বছরে হংকংয়ের শ্রেষ্ঠ নতুন গায়িকার পুরস্কার পান। পরের ৩ বছরে তিনি টানা ৩টি অ্যালবাম প্রকাশ করেন এবং আরো বেশি জনপ্রিয় ও পরিচিত হন। বন্ধুরা, এখন শুনুন ফেং লিং’র একটি সুন্দর প্রেমের গান ‘ভালোবেসেছি, কষ্ট পেয়েছি, অপেক্ষা করছি’।গান ৩
১৯৯৪ সালে ফেং লিং নতুন সংগীত কোম্পানিতে যোগ দেন। পরে তার গানগুলো আরো বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠে: তিনি ক্যান্টোনিজ গানের পাশাপাশি ম্যান্ডারিন গান গাইতে শুরু করেন; গানে তাইওয়ানের লোকসংগীতসহ নতুন সংগীত উপাদনও শোনা যায়। বন্ধুরা, এখন শুনুন ১৯৯৪ সালে ফেং লিংয়ের প্রকাশিত একটি জনপ্রিয় গান ‘আমাকে তোমার সঙ্গে যেতে দাও’। গানটি মনোমুগ্ধকর একটি প্রেমের গান। ফেং লিং’র শক্তিশালী ও আবেগপূর্ণ কণ্ঠের সৌন্দর্য এতে পুরোপুরি ফুটে উঠেছে। গানটি পরে তার প্রতিনিধিত্বকারী গানে পরিণত হয়। বন্ধুরা, এখন শুনুন ফেং লিংয়ের সুন্দর গান ‘আমাকে তোমার সঙ্গে যেতে দাও’।গান ৪