বাংলা

‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রকল্পে অংশগ্রহণকারী কেং শুয়ে শানের গল্প

CMGPublished: 2023-05-19 18:13:46
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২০১৬ সালে, ২৫ বছর বয়সী কেং শুয়ে শান প্রথমবারের মতো বিদেশে গিয়েছিলেন এবং ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ সংশ্লিষ্ট মরিশাস, কম্বোডিয়া, তাজিকিস্তান এবং অন্যান্য দেশে প্রকল্পের কাজে অংশ নিয়েছিলেন। যে অভিজ্ঞতা তাকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছিল তা হল, তাজিকিস্তানের স্বাধীনতা পার্কের দ্বিতীয় পর্বের অলঙ্করণ প্রকল্পের দায়িত্বপালন। এটি তাজিকিস্তানের স্বাধীনতার ৩০তম বার্ষিকীর একটি স্মারক প্রকল্প ছিল। যার মোট উচ্চতা ১২১ মিটার।

২০২০ সালের অক্টোবর মাসে যখন তিনি প্রথমবারের মতো স্থাপত্যের রেন্ডারিংগুলি দেখেছিলেন, তখন তিনি এর অনন্য আকৃতির প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিলেন। ২০২১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি, ঐতিহ্যবাহী চীনা নববর্ষের প্রাক্কালে, কেং শুয়ে শান এবং ১২জন কর্মচারীকে মহামারির বাধা ভেঙ্গে ৫ হাজার কিলোমিটার দূরে তাজিকিস্তানে যান। তিনি অর্থপূর্ণ এই প্রকল্পে যোগদানের জন্য নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। "এই ভবনটির নির্মাণে অংশ নিতে পারা আমার জীবনের সম্মানজনক স্মৃতি!" সেই সময়ের দিকে ফিরে তাকালে, কেং শুয়ে শান এখনও খুব আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন।

তাজিকিস্তানের স্বাধীনতা পার্ক প্রকল্পটি তাজিকিস্তানের জাতীয় স্বাধীনতার ৩০তম বার্ষিকীর জন্য একটি উপহার প্রকল্প। স্বাধীনতা টাওয়ারটি ১২১ মিটার উঁচু। নীচের অংশটি ৩০ মিটার উঁচু। এটি তাজিকিস্তানের ৩০তম বার্ষিকীর প্রতীক; টাওয়ারের মূল অংশ ৯১ মিটার উঁচু। এই টাওয়ার তাজিকিস্তানের ১৯৯১ সালের স্বাধীনতার প্রতীক। মহামারীর প্রভাবে, প্রকল্পটি শেষ পর্যন্ত ২০২২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর সম্পূর্ণ হয়। চায়না কনস্ট্রাকশন অষ্টম ব্যুরো ১নং কোম্পানির বিদেশি প্রকৌশল প্রকল্প ব্যবস্থাপক কেং শুয়ে শান ইলেক্ট্রোমেকানিক্যাল ও পর্দা প্রাচীর প্রকল্পের দায়িত্বে ছিলেন। তাঁর অংশগ্রহণে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রকল্পগুলির চতুর্থ ল্যান্ডমার্ক ভবন এটি।

123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn