বাংলা

মৌমাছি পালকের সুন্দর ভবিষ্যৎ

cmgPublished: 2022-11-08 14:56:57
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

“সমবায় প্রতিষ্ঠার আগে আমাদের ব্যবসার পরিধি খুবই ছোট ছিল। সমবায় প্রতিষ্ঠার পর আরও বেশিসংখ্যক মানুষ মৌমাছি পালন করতে শিখেছেন। আমাদের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে আমাদের বার্ষিক মধু উত্পাদনের পরিমাণ ৬০ টনেরও বেশি। সমবায়ের বার্ষিক আয় ২০ লাখ ইউয়ান আরএমবি’রও বেশি।”

বর্তমানে সমবায়ের সদস্য ৫৬ জন। সদস্যদের গড় আয় আগের চেয়ে ৩০ হাজার ইউয়ান বৃদ্ধি পেয়েছে।

উল্লেখ্য, সমবায়ের ১৭ জন সদস্য ছিলেন নিবন্ধিত পরিবারের। সমবায় তাঁদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়াও, দেশের নীতি অনুযায়ী, দরিদ্র পরিবার হিসেবে মৌমাছি পালনের সময় তারা নির্দিষ্ট ভর্তুকি ও ঋণ পেয়ে থাকেন। সাই গ্রামে চায়না ন্যাশনাল পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের থুহা শাখা কোম্পানির কর্মগ্রুপের দারিদ্র্যবিমোচন ক্যাডার সং হুয়া বলেন,

“চীন সরকার দরিদ্র পরিবারকে একটি মৌচাকের জন্য ১ হাজার ইউয়ান ভর্তুকি দেয়। দরিদ্র পরিবারকে মৌমাছি পালনের জন্য চীন সরকার ৫০ হাজার ইউয়ান স্বল্পসুদে ঋণও প্রদান করে।”

২০১৯ সালে সমস্ত সাই গ্রাম দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেয়েছে। এখন গ্রামবাসীরা স্বচ্ছল জীবনযাপন করছেন।

তাহিরজান তোহতি ফুল পছন্দ করেন। প্রতিবছর সর্বত্র ফুল ফোটে। তার মতো মৌমাছি পালনকারীরা অমৃতকে অনুসরণ করেন। চীনের ই-কমার্সের জনপ্রিয়তা ও শক্তিশালী লজিস্টিক সিস্টেম সমবায়ের মধু বিক্রয়কে আরও সহজ করেছে। গত বছর তাহিরজান তোহতি’র পরিবার মধু বিক্রয় থেকে আয় করে ১.৭ লাখ ইউয়ান।

সমবায়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা হিসেবে তাইরজান তোহতির দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। তিনি বলেন,

“ভবিষ্যতে আমি আমাদের নিজেদের মধুর ব্রান্ড গড়ে তুলতে চাই; আরও বড় আকারের একটি কারখানা নির্মাণ করতে চাই। তখন আমরা আমাদের মধু ও মধুজাত পণ্য আরো বেশি শহরের সুপারমার্কেটে বিক্রয় করবো।”

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn