চীনের পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে ঐতিহাসিক সাফল্য
শহরে অবসর পর্যটন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে, ৩৪৫টি জাতীয়-স্তরের রাতের সংস্কৃতি এবং পর্যটন খরচ ক্লাস্টারগুলো স্থানীয় অবস্থা অনুযায়ী বৈশিষ্ট্যময় রাতের পর্যটন সংক্রান্ত পণ্যগুলো প্রদান করেছে এবং রাতের সংস্কৃতি ও পর্যটন খরচ এ শিল্পে নতুন প্রাণশক্তি যুগিয়েছে।
দর্শনীয় স্থানগুলোতে পর্যটনের বয়ে আনা কর্মসংস্থানও বেড়ে যাচ্ছে। ২০২৩ সালে সারা দেশের এ-শ্রেণীর দর্শনীয় স্থান সরাসরি ১.৬ মিলিয়নেরও বেশি লোককে কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়েছে এবং সব মিলিয়ে পর্যটন খাতে কর্মসংস্থানের মোট সংখ্যা ১০ মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৩ সালে সারা দেশের জাদুঘরে পর্যটকদের সংখ্যা ১২৯ কোটি পার্সন-টাইমস এবং এই সংখ্যা ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। জনগণ ভ্রমণের সাংস্কৃতিক উপাদানের ওপর গুরুত্বারোপ করে থাকেন। সংস্কৃতি এবং পর্যটনের সমন্বয় দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।
১৫ মে থেকে বিদেশী পর্যটন গোষ্ঠীগুলো ক্রুজ দিয়ে ভিসামুক্ত সুবিধা নিয়ে চীনে প্রবেশ করতে পারেন।
এন্ট্রি ট্যুরিজম হলো যে কোনো এক দেশের সংস্কৃতির নরম শক্তি, আন্তর্জাতিক আকর্ষণ এবং পর্যটন প্রতিযোগিতার প্রত্যক্ষ প্রকাশ। ভ্রমণের জানালা দিয়ে, চীন বিশ্বের সাথে যোগাযোগ করে থাকে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদার করে আসছে, চীন-রাশিয়া, চীন-যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন-ফ্রান্স পর্যটন বর্ষসহ নানা কার্যক্রমের আয়োজন করে আসছে। বর্তমানে বিদেশে মোট ৪৮টি চীনা সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ২০টি পর্যটন কার্যালয় এবং হংকং, ম্যাকাও ও তাইওয়ানে মোট ৩টি পর্যটন অফিস প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক পর্যটন জোটসহ আন্তর্জাতিক সংস্থা প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে, ‘হ্যালো! চায়না’ জাতীয় পর্যটন চিত্রের প্রচার করেছে এবং দেশি-বিদেশী সভ্যতার বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।