ছেংতু সামার ইউনিভার্সিয়েডের সেচ্ছাসেবকের জীবন
২০১৯ সালের ৫ ডিসেম্বর ছেংতু ইউনিভার্সিয়েডের স্বেচ্ছাসেবক প্রশিক্ষণকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান ছেংতু শহরে অনুষ্ঠিত হয়। সেখানকার একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানান, সেখানে ইংরেজির দক্ষতা বাড়ানোর প্রশিক্ষণ, মৌলিক দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং জাতীয়, প্রাদেশিক ও শহরের পরিস্থিতিসহ সাংস্কৃতিক জ্ঞানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
স্বেচ্ছাসেবকরা শহরের ‘চিত্রের মুখপাত্র’ এবং আন্তর্জাতিক বিনিময় এবং সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের মাইক্রোস্কোপিক ‘ল্যান্ডস্কেপ’। গেমসের পরিকল্পনা এবং কাজের প্রয়োজনের নিরিখে ছেংতু ইউনিভার্সিয়েডের কার্যনির্বাহী কমিটি ২০ হাজার জনকে গেমসের স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ করেছে।
ছেংতু সামার ইউনিভার্সিয়েডের উদ্বোধনের আগে ছাই তি’র কাজ ছিলো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সেবা দেওয়া। ছাই তিন বলেন, “তারা স্কুলে বা স্টেডিয়ামে যেখানেই মহড়া দেন না কেন, তাদের পরিবহন, খাবার ও নিরাপত্তাসহ নানা বিষয়ে বিবেচনা করতে হবে আমাদের এবং অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী, বিচারক ও কর্মীদের মধ্যে যোগাযোগের সেতু হতে হবে।”
ছাই তি বলেন, “সব পক্ষের উচিত তাদের নিজেদের কাজ ভালোভাবে করা এবং আগে থেকেই পরিকল্পনা করা। এভাবেই কাজটি দ্রুত সমাধান করা যেতে পারে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পাঠ, যা আমি স্বেচ্ছাসেবা দেওয়ার সময় শিখেছি।”
স্বেচ্ছাসেবকের অভিজ্ঞতার কারণে ছাই তিন ছেংতু শহরের সহনশীলতা অনুভব করেন গভীরভাবে। তিনি বলেন, “ছেংতু একটি আরামদায়ক শহর। এখানে মানুষ খুব স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। ইউনিভার্সিয়েড এই শহরের খেলাধুলার পরিবেশকে শক্তিশালী করেছে। আমি সম্ভবত স্নাতক শেষ করার পর ক্রীড়া নিয়ে কাজ করতে আবার ছেংতুতে ফিরে আসবো। খেলাধুলা যা আনতে পারে তা কেবল পদক বা সম্মানই নয়, এটি ক্রমাগত অতিক্রম এবং ক্রমাগত উন্নতির চেতনাও। আমি এই আধ্যাত্মিক শক্তিতে বিশ্বাস করি এবং আমি বিশ্বাস করি, ছেংতু আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে।”
লিলি/রহমান