বাংলা

বৈশ্বিক জলবায়ু শাসনে চীনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

CMGPublished: 2024-11-16 18:20:27
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চীন জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা এবং বৈশ্বিক জলবায়ু শাসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। চীন ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নির্গমনের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছানো এবং ২০৬০ সালের মধ্যে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। এটি বাস্তবায়নের জন্য চীন কয়লা নির্ভরশীলতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়াচ্ছে এবং শক্তি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। চীনের উদ্যোগগুলোর মধ্যে রয়েছে নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসার, যেমন সোলার ও উইন্ড পাওয়ারে বিনিয়োগ, কার্বন ক্যাপচার প্রযুক্তি, এবং বিদ্যুৎ খাতে ডিকার্বনাইজেশন। চীন তার মোট জ্বালানি ব্যবহারের মধ্যে ২০৩০ সালের মধ্যে ২০% নবায়নযোগ্য শক্তি নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এছাড়া, ইলেকট্রিক যানবাহন এবং উচ্চ দক্ষতার যন্ত্রপাতি ব্যবহারে নীতিমালা তৈরি করেছে যা বৈশ্বিক কার্বন নির্গমন কমাতে ভূমিকা রাখছে।

বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি মোকাবিলায় চীনের পদক্ষেপগুলো নিজস্ব উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জনের পাশাপাশি গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমানোর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। চীনের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমগুলো উল্লেখ করা হলো:

১. কার্বন নিরপেক্ষতা লক্ষ্য: চীন ২০৩০ সালের আগে কার্বন নির্গমনের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছানোর এবং ২০৬০ সালের আগে কার্বন নিরপেক্ষতা অর্জনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এর অংশ হিসেবে ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপির প্রতি ইউনিটে কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন ২০০৫ সালের তুলনায় ৬৫% কমানোর লক্ষ্য স্থির করেছে।

২. পুনর্নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি: চীন তার মোট জ্বালানি ব্যবহারে পুনর্নবীকরণযোগ্য উৎসের অংশ ২৫% এ উন্নীত করতে কাজ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশটি ১.২ বিলিয়ন কিলোওয়াট সৌর ও বায়ু বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn