বাংলা

চীনা শৈলীর আধুনিকায়ন বিশ্বে নতুন সুযোগ এনে দেবে: সিএমজি সম্পাদকীয়

CMGPublished: 2024-10-02 16:44:44
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

অক্টোবর ২: ‘চীন অভূতপূর্ব চীনা বৈশিষ্ট্যময় আধুনিকীকরণের পথে যাত্রা করেছে’। গণপ্রজাতন্ত্রি চীন প্রতিষ্ঠার ৭৫তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা পৃথক পৃথকভাবে আবেগের সঙ্গে এমন অভিমত ব্যক্ত করেন। বিগত ৭৫ বছরে, প্রাচ্যের এক সময়ের দরিদ্র বড় দেশটি ‘পিছিয়ে পড়া’ থেকে ‘সময়ের সাথে তালি মিলিয়ে’ আজ ‘সময়ের নেতৃত্বে’ চলে এসেছে। তাছাড়া, দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দীর্ঘমেয়াদী সামাজিক স্থিতিশীলতা—এই দুটি অলৌকিক ঘটনা ঘটিয়েছে চীন, যাতে সারা বিশ্ব বিস্মিত হয়েছে।

বর্তমানে চীন, নিজস্ব বৈশিষ্ট্যময় আধুনিকীকরণের মাধ্যমে সার্বিকভাবে একটি শক্তিশালী দেশ নির্মাণ এবং জাতীয় পুনর্জাগরণের প্রচার করছে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা এখন মনোযোগ দিচ্ছেন: চীন কীভাবে নিজস্ব-শৈলীর আধুনিকায়নকে উন্নীত করবে? এটি বিশ্বের জন্য কী কী নতুন সুযোগ নিয়ে আসবে? ৩০ সেপ্টেম্বর, গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার ৭৫তম বার্ষিকী উদযাপনের একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভাষণে এসব প্রশ্নের উত্তরগুলো দেওয়া হয়েছে।

‘আমাদের অবশ্যই চীনের কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্ব মেনে চলতে হবে,’ ‘আমাদের অবশ্যই চীনা বৈশিষ্ট্যময় সমাজতন্ত্রের পথে চলতে হবে,’ ‘আমাদের অবশ্যই জনগণকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি মেনে চলতে হবে,’ এবং ‘আমাদের অবশ্যই শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের পথ মেনে চলতে হবে।’ এ চারটি প্রস্তাব শুধুমাত্র অতীত অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্তসার নয়, বরং ভবিষ্যতের উন্নয়নের জন্য একটি নির্দেশিকা এবং চীনা আধুনিকীকরণের প্রচারের জন্য দিক নির্দেশ করে।

‘ভবিষ্যতের দিকে তাকাতে চাইলে আগে অতীতকে বুঝতে হবে।’ জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস একবার মন্তব্য করেছিলেন যে, চীন ‘বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য এবং বিশ্বাসযোগ্য শক্তি’ হয়ে উঠেছে। বিগত ৭৫ বছরে চীনা-শৈলীর আধুনিকীকরণ শুধুমাত্র চীনের উন্নয়নকে উন্নীত করেনি, বরং বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়ন এবং মানব অগ্রগতিতে ইতিবাচক অবদান রেখেছে।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn