বাংলা

নতুন যুগে চীনের সংস্কার-নীতি: জনগণই দেশের ভিত্তি

CMGPublished: 2024-07-17 14:47:04
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

এই ধারণা অনুসারে সি চিন পিং ‘জনকেন্দ্রিক’ উন্নয়ন ধারণা উত্থাপন করেন, এটাও নতুন যুগে চীনের সার্বিক ও গভীরতর সংস্কারের নতুন মূল্য যোগ করেছে। তিনি বলেন: ‘জনগণের সুন্দর জীবনের আকাঙ্ক্ষা আমাদের লক্ষ্য’, ‘সার্বিক ও গভীরতর সংস্কারের লক্ষ্য হল সামাজিক ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা ও জনগণের অদিকতর কল্যাণ’।

এই ধারণা থেকে সি চিন পিং নতুন যুগে চীনকে জনগণের জীবিকার ক্ষেত্রে ব্যাপক ও গভীর সংস্কার নেতৃত্ব দিয়েছেন। চিকিত্সা ও স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবারের নিবন্ধন ব্যবস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রের গভীরতর সংস্কার করেছেন, ব্যক্তিগত কর সংস্কার, ‘সিভিল কোড’ জারি করা, বর্জ্য শ্রেণীবিভাগ চালু করা পর্যন্ত, ১০ বছরের মধ্যে রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, সমাজ, পরিবেশ ইত্যাদি ক্ষেত্রের ২ হাজারটিরও বেশি সংস্কার করা হয়েছে।

‘জনকেন্দ্রিক’ উন্নয়ন ধারণায় ‘কার জন্য সংস্কার ও উন্নয়ন’ এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পাশাপাশি ‘কার উপর নির্ভর করে সংস্কার ও উন্নয়ন’ প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়। নতুন যুগে প্রবেশ করার পর চীনা সমাজের মূল দ্বন্দ্ব বদলে গেছে। উন্নত জীবনের জন্য জনগণের ক্রমাবর্ধামন চাহিদা এবং ভারসাম্যহীন ও অপর্যাপ্ত উন্নয়নের মধ্যে দ্বন্দ্ব সমাধানের জন্য সি চিন পিং সিপিসিকে নেতৃত্ব দেয়ার মাধ্যমে অনেক কাজ করেছেন এবং জনগণের কাছ থেকে পরামর্শ ও প্রস্তাব সংগ্রহ করেছেন। যেমন ‘চতুর্দশ পাঁচসালা পরিকল্পনা’র খসড়া তৈরির জন্য তিনি কৃষক, গ্রামীণ শিক্ষক, ট্রাক চালক, ডিলিভারিম্যান ইত্যাদি পেশাদার মানুষের সঙ্গে সংলাপ করেছেন, সিপিসি’র ২০তম জাতীয় কংগ্রেসের জন্য সমগ্র সমাজের মতামত সংগ্রহ করেছেন।

বর্তমানে সিপিসি’র ২০তম কেন্দ্রীয় কমিটির তৃতীয় পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এবারের অধিবেশনে নতুন যুগে চীনের সার্বিক ও গভীরতর সংস্কারের কী কী নতুন নীতি ও পদক্ষেপ নেওয়া হবে? এর জন্য আমরা অপেক্ষা করছি।

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn