বাংলা

প্রেসিডেন্টের সি’র বিশ্বসভ্যতা উদ্যোগ: কেন পরিবর্তনশীল বিশ্বে আন্তঃসভ্যতা সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ

CMGPublished: 2024-03-17 19:14:57
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

মানব ইতিহাস জুড়ে, প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্যের উভয় সভ্যতা একে অপরের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়েছে। গ্রেকো-আরবি অনুবাদ আন্দোলনের সময়, যা ঘটেছিল তা এর একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। ৭৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রায় দুই শতাব্দী ধরে, এরিস্টটল এবং প্লেটোর মতো প্রাচীন চিন্তাবিদদের প্রচুর জ্ঞানমূলক কাজ গ্রিক থেকে আরবি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল, যার ফলে রোমান সাম্রাজ্যের পতন হলেও পুরনো জ্ঞান ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পেয়েছিল এবং পরবর্তী সময়ে ইউরোপীয় সংস্কৃতিগুলিকে রেনেসাঁর মধ্য দিয়ে পুনরুজ্জীবিত হতে সাহায্য করে। .

চীনের চারটি মহান উদ্ভাবন রেনেসাঁর মঞ্চ তৈরি করতেও সাহায্য করেছিল। একজন ব্রিটিশ দার্শনিক ফ্রান্সিস বেকনের পর্যবেক্ষ, “মুদ্রণ, বারুদ এবং কম্পাসের আবিষ্কার, যেখান থেকে অগণিত পরিবর্তনের সূচনা। এটা এতটাই বিশ্বসভ্যতাকে প্রভাবিত করেছে যে আর কোনও সাম্রাজ্য, কোনও সম্প্রদায়, কোনও তারকাই এই যান্ত্রিক আবিষ্কারের চেয়ে বেশি কিছু করতে পারেননি।”

আন্তঃ-সভ্যতা সংলাপের শক্তির গভীর চেতনার সাথে, প্রাক্তন গ্রিক রাষ্ট্রপতি প্রোকোপিস পাভলোপোলোস, মতামত দিয়েছেন, “আমরা এমন এক যুগে বাস করছি যেখানে প্রধানত প্রযুক্তিগত উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক বিশ্বায়নের কিছু বিষয়ের বিকৃত ব্যবহারের কারণে, আমরা প্রায়ই, যুদ্ধ এবং শান্তির এক সংকর অবস্থানে নিজেদেরকে খুঁজে পাই। আর এ জন্য আমাদের অবশ্যই সভ্যতার সংলাপ জোরদার করতে হবে।”

প্রেসিডেন্ট সি’র দৃষ্টিতে, প্রতিটি সভ্যতা “একটি দেশ বা জাতির প্রজ্ঞা এবং দৃষ্টিভঙ্গি মূর্ত করে এবং প্রতিটি স্বতন্ত্রভাবে নিজস্ব হওয়ার জন্য মূল্যবান।”

চীন যেহেতু উচ্চ-মানের উন্নয়নের সাথে আধুনিকীকরণের নিজস্ব পথে অগ্রসর হচ্ছে, তার পর্যাপ্ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এক্ষেত্রে একটি অপরিহার্য ভূমিকা পালন করছে।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn