বাংলা

প্রসঙ্গ: জিম্বাবুয়ের মুগাবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণ

CMGPublished: 2023-12-18 14:52:14
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

ডিসেম্বর ১৮: জিম্বাবুয়ের মুগাবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পুনর্গঠনকাজ চীন ও জিম্বাবুয়ের যৌথভাবে বাস্তবায়িত ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ উদ্যোগের আওতায় একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। চলতি বছরের জুলাই মাসে, পুনর্গঠিত বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। এটি স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে এবং দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার আরেকটি দৃষ্টান্ত হিসেবে চিহ্নিত হবে।

জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারেতে অবস্থিত মুগাবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর জিম্বাবুয়ের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর এবং সবচেয়ে ব্যস্ত প্রবেশদ্বার। এখানে আসলে দেখা যায় নতুন ও পুরানো দুটি টার্মিনালের ব্যবধান। নতুন টার্মিনালে বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় খিলানযুক্ত ইস্পাত ফ্রেম ও বিশাল কাচের কাঠামো দেখা যায়, যা সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন। অনেক পর্যটক নতুন টার্মিনালের প্রশংসা করেন।

"আমি যখন এখানে আসি, তখন বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে, নতুন টার্মিনাল এতো বিশাল ও সুন্দর। এটি আফ্রিকার সবচেয়ে আধুনিক বিমানবন্দর বলে আমি মনে করি। এখানে চেক-ইনসহ সব কাজ দ্রুত শেষ হয়। খুব কার্যকর। এক কথায় সবই চমত্কার।"

মুগাবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পুনর্গঠনকাজ ২০১৮ সালের জুলাই মাসে দেশটির প্রেসিডেন্ট মানানগাওয়ার চীন সফরের সময় স্বাক্ষরিত একটি প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়িত হয়। এ প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে ৩৫ হাজার বর্গমিটারের নতুন আন্তর্জাতিক টার্মিনাল নির্মাণ, ৪০ হাজার বর্গমিটারের টারম্যাক নির্মাণ, এবং ট্র্যাকিং, টেলিযোগাযোগ, নেভিগেশন, নেভিগেশন বাতিসহ নানান ব্যবস্থার হালনাগাদকরণ। বর্তমানে পুরানো টার্মিনালের পুনর্গঠনকাজ ছাড়া, অন্য সব কাজ শেষ হয়েছে।

এ প্রকল্পের নির্মাতা কোম্পানি চায়না চিয়াং সু ইনারন্যাশনালের বৈদেশিক প্রকল্প কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক ও জিম্বাবুয়ের কোম্পানির ব্যবস্থাপক ওয়েই ওয়েই জানিয়েছেন, পুনর্গঠনকাজ চলাকালে বিমানবন্দরটির স্বাভাবিক কার্যক্রমও চালাতে হয়েছে, তাই কাজটি ছিল চ্যালেঞ্জিং। তিনি বলেন,

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn