সব জাতিগোষ্ঠীর মানুষ শান্তিপূর্ণ ও আনন্দময় বসন্ত উৎসব কাটিয়েছেন
এ ছাড়া ফুচিয়ান প্রদেশ অনলাইন ও অফলাইনে স্থানীয় নাগরিকদের জন্য ১১৪টি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ৪৭টি নাগরিকের উপকার অনুষ্ঠান ও দুই শতাধিক সাংস্কৃতিক মেলা আয়োজন করে।
বসন্ত উৎসবের তৃতীয় দিন শানতং প্রদেশের কুয়ান জেলার বেইকুয়ানথাও থানার লাংচুয়াং গ্রামে ময়দার ভাস্কর্য আয়োজন করা হয়। লাংচুয়াং ময়দা ভাস্কর্য জাতীয় পর্যায়ের অবৈষয়িক সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকারের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
একই দিন আনহুই প্রদেশের হ্যেফেই শহরের বাসিন্দা লিউ সাহেবের পরিবার স্থানীয় লাইব্রেরিতে বই পড়েন। বসন্ত উৎসবের সময় লাইব্রেরিটি ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে। লাইব্রেরিতে বসন্ত উৎসবের ঐতিহ্যবাহী খাদ্য ও লোককাহিনীর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
শানতং প্রদেশের তুইং শহরের তংইং এলাকার ওয়েনহুই সড়কে অবস্থিত ‘শহর বই হাউসে’ বসন্ত উৎসবের বিশেষ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সেখানে লাল বই ও ল্যু অপেরা সাংস্কৃতিক ক্ষেত্র দেখা যায়।
এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানের রেস্তোরাঁয় ভিড় দেখা যায়।
চিয়াংসু প্রদেশের সুচৌ শহরের উচিয়াং এলাকার হেংশান সড়কের সিজিওয়ান গ্রামে অবস্থিত একটি পারিবারিক হোটেলের রেস্তোরাঁয় অতিথিদের ভিড় থাকে।
সুচৌ শিল্প উঠানে অবস্থিত সুচৌ কেন্দ্রীয় শপিংমাল এবং সুচৌ উচ্চ মান ও নতুন প্রযুক্তি এলাকায় অবস্থিত ছুয়ানউ শপিংমালের বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় ব্যস্ততা রয়েছে। এক রেস্তোরাঁর মালিক উ সাহেব বলেন, গেল এক মাসে রেস্তোরাঁয় অনেক ব্যস্ততা ছিল। বিশেষ করে, বসন্ত উৎসবের সময় অনেক পরিবার ও বন্ধুরা এখানে ভোজের জন্য আসেন।
সুচৌ কেন্দ্রীয় খাদ্য নিরাপত্তা স্টেশনের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা তিং ওয়েই বলেন, খাদ্যের নিরাপত্তা রক্ষা জোরদার করেছেন তাঁরা। বসন্ত উৎসবের সময় তাঁরা বিশেষ কর্মী পাঠিয়ে রেস্তোরাঁগুলোতে খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন।