বাংলা

স্বপ্নের বঙ্গবন্ধু টানেল: বাংলাদেশ-চীন যৌথ উদ্যোগের আরেকটি উজ্জ্বল প্রতীক

CMGPublished: 2022-11-27 19:41:57
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

বঙ্গবন্ধু টানেলের দক্ষিণ টিউবের পূর্তকাজ সম্পন্ন হওয়ার উদযাপনীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনা রাষ্ট্রদূত দু’দেশের ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য রাখেন

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু টানেলের বিশেষ গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন। ২০১৪ সালের জুনে চীন সফরের সময় বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে টানেলটি নির্মাণের বিষয়ে সমঝোতাস্মারক স্বাক্ষরের কথা স্মরণ করেন তিনি। পরবর্তীতে ২০১৫ সালের ২৪ নভেম্বর জি টু জি প্রকল্প হিসেবে এটি একনেকে অনুমোদন পায়।

২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে টানেলের নির্মাণ কাজ উদ্বোধনের কথাও স্মরণ করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ২০১৭ সালের ৫ ডিসেম্বর টানেল নির্মাণের পূর্তকাজ শুরু হয়। ৫ বছরের মাথায় টানেলের নির্মাণ কাজ প্রায় সমাপ্ত হওয়ায় শেখ হাসিনা সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ ও চীনের সকল পক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, চট্টগ্রামে টানেলের অপর প্রান্তে পরিকল্পিতভাবে ভারী শিল্পে বিনিয়োগ হচ্ছে, এই টানেলের মাধ্যমে টুইন সিটি গড়ে উঠবে। পদ্মাসেতু নির্মাণকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়ে বাংলাদেশ যে পারে সরকার তা প্রমাণ করে দিয়েছে মন্তব্য করে নির্মাণে সহায়তা করায় চীনকে আবারও ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চট্টগ্রামে অনুষ্ঠানস্থলে সশরীরে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। তিনি বলেন, এ টানেল দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন এবং অনেকেরই আগ্রহের কেন্দ্রে রয়েছে।

চীন এ প্রকল্পকে কতটা গুরুত্ব দেয় সে প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত এ বিষয়ে চীনের প্রেসিডেন্টের আগ্রহের কথা জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তায় চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং এ টানেলের গুরুত্ব তুলে ধরে বক্তব্য দিয়েছিলেন।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn