বাংলা

সিনচিয়াংয়ে জনপ্রিয় দৃশ্য-এলাকাসমূহে ভ্রমণ

CMGPublished: 2024-11-08 19:46:28
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

এ অনুষ্ঠানে আমরা পালাক্রমে সিনচিয়াং ও সিচাং-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকি। আশা করি, এর মাধ্যমে শ্রোতারা চীনের সুন্দর সিনচিয়াং ও সুন্দর সিচাং সম্পর্কে আরও ভালো ধারণা পাচ্ছেন। তাহলে দেরি না করে শুরু করি আমাদের আজকের অনুষ্ঠান। আজকে আমরা সিনচিয়াং নিয়ে কথা বলব।

সিনচিয়াংয়ে পর্যটকদের আকর্ষণ করার মতো উপাদানের কমতি নেই। সিনচিয়াংয়ের পর্যটন আকর্ষণগুলোকে পূর্ব, দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তর—এই চার লাইনে বিভক্ত করা যায়।

উত্তর লাইন: কেকেতুওহাই, রঙিন সৈকত, রঙিন শহর, বাইহাবা, হেমু, কানাস, উহে ডেভিল সিটি। এসব জায়গা ভ্রমণে পাঁচ থেকে ছয় দিন সময় লাগবে।

দক্ষিণ লাইন: করলা, লুন্টাই, কুকা, কাশগর, সুগন্ধযুক্ত কনকুবাইন সমাধি, দাওয়াকুন মরুভূমি, পামির মালভূমি, এতিগার মসজিদ। এ সব দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনে সাত থেকে আট দিন সময় লাগবে।

পশ্চিম লাইন: সেরিমু হ্রদ, খোরগোস বন্দর, ইনিং, নারাতি, বায়েনব্রুক। এ সব জায়গা দেখতে কমপক্ষে চার থেকে পাঁচ দিন সময় লাগবে।

পূর্ব লাইন: শানশান, কুমতাগ মরুভূমি। এক থেকে দুই দিনে এ দুটি জায়গা দেখা সম্ভব।

সিনচিয়াংয়ের রাজধানী উরুমছি। এর চারপাশে রয়েছে: আন্তর্জাতিক গ্র্যান্ড বাজার, থিয়ানশান থিয়ানচি, তুরপান, নানশান রাঞ্চ। দুই থেকে তিন দিনে এগুলো দেখা সম্ভব।

উত্তর সিনচিয়াংয়ের কথা

উত্তর সিনচিয়াংয়ের রিং রোডের মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৩০০০ কিলোমিটার। এ ভ্রমণপথে এগিয়ে যেতে যেতে আশপাশের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনের জন্য পাঁচ থেকে ১২ দিন সময় রাখা যেতে পারে। এই রুটে আশেপাশে আকর্ষণীয় যেসব স্থান রয়েছে সেগুলো হচ্ছে: থিয়ানশান থিয়ানছি, গুহাই হট স্প্রিং, উচাই বিচ, ঝুঙ্গির বেসিন প্রাকৃতিক অঞ্চল, কেকেতুওহাই প্রাকৃতিক অঞ্চল, উচাই বিচ, বাইশা লেক, বাইহাবা, কানাস লেক, হেমু, উয়েরহে ডেভিল সিটি, আঞ্জিহাই গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন, ইত্যাদি।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn