সাহিত্য বিশ্বকে সংযুক্ত করার সেতু--ফ্রাঙ্কফুর্ট বইমেলার ভাইস চেয়ারম্যান কায়সারের সাক্ষাত্কার
সম্প্রতি সারা বিশ্বের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটগুলি "কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট দিবস" উদযাপন করেছে। গত ২০ বছরে, কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট ভাষা দিয়ে শুরু করেছে এবং সাংস্কৃতিক মিশ্রণের মাধ্যমে মানুষে-মানুষের সংযোগ উন্নীত করেছে। সারা বিশ্বের লোকেরা একে ব্যাপকভাবে স্বাগত জানিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, বর্তমানে অনেক দেশের মানুষ বিভিন্ন চ্যানেলের মাধ্যমে চীনা ভাষা শেখার ব্যাপারে খুবই উত্সাহী।
"আমার চাইনিজ নাম মেংছি। আমি কলম্বো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমি ইউনিভার্সিটিতে চাইনিজ ভাষায় মেজর করেছি। আমি ইন্টারনেটে চাইনিজ ক্যালিগ্রাফি এবং পেইন্টিং দেখেছি, এবং তারপর আমি শিখতে চেয়েছিলাম কিভাবে চাইনিজ লোকেরা চাইনিজ ক্যালিগ্রাফি লেখে। এই কারণেই আমি চাইনিজ শিখতে শুরু করেছি।
"আমার নাম মা ইং। আমার বয়স ২২ বছর। আমি ২০১৬ সালে চাইনিজ ভাষা শিখতে শুরু করি। আমার বোনও চীনা ভাষা অধ্যয়ন করে, কারণ সে বেইজিং ভাষা ও সংস্কৃতি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছে। আমি মনে করি, আমি চীনে যেতে চাই। আমিও চীনা ভাষা শিখতে চাই।”
এরা হলেন শ্রীলঙ্কার দুই স্থানীয় কলেজ ছাত্র যারা বিভিন্ন কারণে চীনা ভাষা অধ্যয়ন বেছে নিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, চীন ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে মানুষে-মানুষে যোগাযোগ এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় ক্রমাগত অগ্রসর হয়েছে। সেই সঙ্গে, "চীনা ভাষার জনপ্রিয়তা" দারুণ বেড়েছে এবং আরও বেশি সংখ্যক শ্রীলঙ্কান মানুষ চীনা ভাষা শিখতে শুরু করেছে।
শুধু শিক্ষার্থীরা নয়, অনেক অফিস কর্মীও চীনা ভাষা শেখার ক্রেজে যোগ দিয়েছেন। পান্ডেলা একটি বৃহত্ শ্রীলঙ্কার কোম্পানির ডিপার্টমেন্ট ম্যানেজার, গত বছরে গ্রুপটি একটি চীনা নতুন এনার্জি ভেহিকল কোম্পানির সাথে একটি সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। পান্ডেলা বলেন যে, তিনি এবং তার অনেক সহকর্মী বর্তমানে চীনা ভাষা শিখছেন। কারণ, এটি তাদের কাজের জন্য সহায়ক। তিনি বলেন,