বাংলা

শি পো এবং সম্প্রীতি ও সহযোগিতা

CMGPublished: 2023-10-13 16:56:14
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

সম্প্রীতির মূল্যবোধ প্রাচীন চীনের দেশগুলির মধ্যে আদান-প্রদান পরিচালনায় প্রতিফলিত হয়, যা সুরেলা সহাবস্থানের মডেল তৈরি করে। তাই, প্রাচীন চীনারা "সদ গুণাবলী লালন করার মাধ্যমে বিশ্বকে জয় করা", "বিশ্বাস ও সম্প্রীতি গড়ে তোলা" এবং "শক্তির মাধ্যমে সংঘর্ষ বন্ধ করা"-র মতো কূটনৈতিক চিন্তাভাবনার উপর জোর দিয়েছিলেন। তখনকার দেশগুলো প্রায়শই মৈত্রীর জোট, বিবাহ, উপহার বিনিময় এবং সীমান্ত বাণিজ্যের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ জোরদার করতো।

"সম্প্রীতি ও সহযোগিতা"-র প্রাচীন কূটনৈতিক চিন্তাধারা আজ চীনের কূটনৈতিক দর্শনকে প্রভাবিত করেছে। অভ্যন্তরীণভাবে, সম্প্রীতি হল চীনের ৫৬টি জাতিগোষ্ঠীর বৈচিত্র্য, অন্তর্ভুক্তি এবং সুরেলা সহাবস্থান; বাহ্যিকভাবে, চীন সক্রিয়ভাবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, ন্যায্যতা, ন্যায়বিচার ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের উপর ভিত্তি করে একটি নতুন ধরনের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উত্থানকে সমর্থন করে। অন্য দেশগুলোর নিজস্ব পথ অনুসারে বিকাশকে চীন সমর্থন করে। পাশাপাশি চীন সাধারণ স্বার্থকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয় এবং দ্বন্দ্বকে কমানোর নীতি অনুসরণ করে। এটি বর্তমান শৃঙ্খলাকে নতুন করে উদ্ভাবন করে না, বরং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলাকে আরও গণতান্ত্রিক, ন্যায্য, ন্যায়ভিত্তিক করে।

প্রাচীন চীনের "এক বিশ্ব, এক পরিবার", নতুন চীনের "শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি নীতি", "দুটি রূপান্তর" এবং সি চিন পিংয়ের নতুন যুগে চীনা বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন সমাজতান্ত্রিক কূটনৈতিক ব্যবস্থা পর্যন্ত, বিভিন্ন ঐতিহাসিক সময়কালে, চীন তার জাতীয় পরিস্থিতি ও জনমতের উপর ভিত্তি করে, তার কূটনৈতিক ধারণা ও ব্যবস্থাকে ধীরে ধীরে সামঞ্জস্যপূর্ণ ও উন্নত করেছে। "সম্প্রীতি ও সহযোগিতা"-র ধারণা থেকে চীন কখনও সরে আসেনি। (ইয়াং/আলিম/ছাই)a

首页上一页123 3

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn