প্যালাইস ডেস নেশনসে সুং রাজবংশের পেইন্টিং এবং চীনা ভাষার আকর্ষণ অনুভব করুন
বিশ্বমেধাস্বত্ত্বসংস্থারমহাপরিচালকড্যারেনডেং-এরস্ত্রীমিনলিনপোস্টোযখনদক্ষতারসাথেএকটিব্রাশতুলেছিলেনএবংকালিতেডুবিয়েকাগজেচীনাঅক্ষর"和-সম্প্রীতি"লিখেছিলেন,তখনচারপাশথেকেউষ্ণওদীর্ঘকরতালিপড়ছিল।
২ মে, জেনিভায় জাতিসংঘ কার্যালয়ে ৪০টিরও বেশি দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিদের স্ত্রীরা এবং বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার নারী নেতৃবৃন্দ জেনিভায় প্যালাইস ডেস নেশনস-এ জড়ো হয়ে চীনা সুং রাজবংশের চিত্রকর্ম এবং ক্যালিগ্রাফি উপভোগ করছিলেন এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির একীকরণ-সহ বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করছিলেন।
মিনলিনপোস্তো,যিনিসিঙ্গাপুরওচীনাবংশোদ্ভূত,চীনাসংস্কৃতিকেখুবভালোবাসেন।অনুষ্ঠানেরপ্রাণবন্তপরিবেশতাকেচীনাচরিত্রলিখতেআগ্রহীকরেতোলে।তিনিবলেছিলেনযে,“和"শব্দটিশান্তিরপ্রতিনিধিত্বকরে,যারঅর্থ"একতা,সম্প্রীতিএবংমানুষ,প্রকৃতিওপরিবেশেরসুরেলাসহাবস্থান"।তিনিএইশব্দটিবিশেষভাবেপছন্দকরেন।
এদিন অনুষ্ঠানে চীনের সুং রাজবংশের অনেক বিখ্যাত শিল্পীদের বিখ্যাত চিত্রকর্ম প্রদর্শিত হয়েছে। অনুষ্ঠানের আয়োজক সংস্থার একটি হিসেবে, জাতিসংঘের জেনিভায় চীনের কার্যালয়ের প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত ছেন সু’র স্ত্রী লি ওয়েন ছি সুং রাজবংশের চিত্রকর্মের মাধ্যমে সবাইকে চীনা ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির গভীর তাত্পর্য এবং মৌলিক মূল্যবোধের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মধ্যে জনগণের সমঝোতা ও মৈত্রী উন্নত করার প্রত্যাশা করেন তিনি।
তিনি বলেন: "প্রত্যেক দেশের নিজস্ব ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং জীবনযাপনের পদ্ধতি রয়েছে, যেমন প্রকৃতিতে একশটি ফুল ফোটে আমাদের জীবনকে সমৃদ্ধ করে। বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতির সঙ্গেও অনেক কিছু মিল রয়েছে এবং সহনশীলতা ও সভ্যতার সিম্বিওসিস যা মানুষের অগ্রগতি এবং বিকাশ উন্নত করে।"