বাংলা

চীন আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীদের চোখে একটি আদর্শ দেশ: কম্বোডিয়ান ছাত্র হাই সুসিন

CMGPublished: 2023-02-28 13:11:13
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

“এটি রাতে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। আমার মনে আছে, অনেক মানুষ সমুদ্রের ধারে তা দেখার জন্য জড়ো হয়েছিল। নিক্ষেপের সময় সবাই চিৎকার করে উঠল! আর মাটি কাঁপতে থাকল, এবং তারপর আমিও চিৎকার করলাম। খুব উত্তেজিত।”

এক বছর অধ্যয়নের পর, হাই সুসিন সফলভাবে চীনা ভাষা দক্ষতার পরীক্ষা (এইচএসকে) লেভেল ৫ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। পরে তিনি কম্বোডিয়ায় ফিরে যান এবং ‘এক অঞ্চল, এক পথ’ চীন-কম্বোডিয়া সিহানুকভিল বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্পে কাজ শুরু করেন। সিহানুকভিল বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে দুই বছর কাজের সময় হাই সু সিন স্থানীয় মানুষের জীবনের প্রকৃত উন্নতিও প্রত্যক্ষ করেছিলেন। তিনি বলেন,

“সমস্যা হলে, চীনারা সবসময় সাহায্য করে। কিছু দরিদ্র পরিবারের জন্য, তাদের পার্কে সবুজায়ন ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করা হয় এবং কিছু তাদের পরিবারকে সমর্থন দেওয়ার জন্য পার্কে ছোট ব্যবসা শুরু করার জন্য বিক্রেতাকে লাইসেন্স দেওয়া হয়। তারা খরা ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থানীয় লোকজনকে চাল, পানীয় জল ইত্যাদিও দান করে। সিহানুকভিল বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল উদ্ভবের কারণে আশেপাশের গ্রামীণ মানুষের আয় বৃদ্ধি পায়, পরিবারের সবাই সুখী হয়।”

সিহানুকভিল বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে থাকার সময়, হাই সুসিন কাজের ক্ষেত্রে চীনা জনগণের আন্তরিকতা ও উত্সাহও অনুভব করেন এবং চীনা কোম্পানিগুলির তৈরি করা নতুন প্রযুক্তিতে তিনি বিস্মিত হয়ে পড়েন। তাই আবারও চীনে পড়াশোনা করার চিন্তা মাথায় আসে তার। অবশেষে তিনি বেইজিংয়ে আসেন। তিনি বলেন,

“আমি যখন প্রথমবারের মতো নিষিদ্ধ শহরে যাই তখন আমি খুব উত্তেজিত ছিলাম। এত বিশাল ও সুন্দর। ইতিহাস একে সময়ের একটি ভারী অনুভূতি দিয়ে সমৃদ্ধ করেছে। এটি একটি মূল্যবান সম্পদ। পাশাপাশি এটি বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও বটে।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn