হংকংয়ের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চীনা সংস্কৃতি এবং শিল্পের সৌন্দর্য অনুভব করতে হংকং রাজপ্রাসাদে গিয়েছে
“ভিন্ন যুগের চীনামাটির সেই সময়ের ইতিহাস ও পরিবেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এবং বিভিন্ন যুগের বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করা হয়। আমরা চীনের চীনামিটির উন্নয়নের প্রক্রিয়া থেকে জানতে পারি যে দেশের জীবনযাত্রার প্রযুক্তির উন্নয়ন কেমন ছিল।” কী কী শিখতে পেরে যা শেয়ার করে শিক্ষার্থী হ্য লেইয়েন বলেছে, “আমি আজ যা শিখেছি তা আমার পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে চাই, আশা করি তারাও আমার মতো গভীর ও বিস্তৃত চীনের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি অনুভব করতে পারবে।”
শিক্ষার্থীরাও হংকং রাজপ্রাসাদ যাদুঘরের তৃতীয় প্রদর্শনী হল পরিদর্শন করেছে, যেখানে বেইজিং রাজপ্রাসাদ যাদুঘরের চীনামাটির বাসনের সংগ্রহ প্রদর্শিত হয়। এতে দেশের প্রথম শ্রেণীর পুরাকীর্তি, বেইসুং রাজবংশের ‘ডিং ভাটা সাদা চকচকে শিশুর বালিশ’ প্রদর্শিত হয়। শিক্ষার্থীরা মনে করে যে, এবার কর্মশালা থেকে তারা অনেক কিছু জানতে পেরেছে, শুধু চীনের বিভিন্ন রাজবংশের রাজনৈতিক কাঠামো এবং কূটনৈতিক নীতি থেকে দেশের উন্নয়ন জানতে পারাই নয়, তারাও পুরাকীর্তিগুলি থেকে সেই সময়ে মানুষের জীবন এবং জীবনের ফ্যাশন বৈশিষ্ট্য জানতে পেরেছে। একই সময়ে আসা এই মাধ্যমিক-বিদ্যালয়ের চ্যান্সেলার ভান ইয়ং ছিয়াং প্রতিবেদককে বলেন যে, শিক্ষার্থীদের চীনা ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির প্রতি গভীর আগ্রহ দেখে তিনি খুব খুশি।
আফগান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষায় সাহায্য করছে চীন
আফগানিস্তানের বামিয়ান উপত্যকা, যেখানে অনেক বামিয়ান গুহা অবস্থিত, সেখানে অগাস্ট মাসে প্রচণ্ড গরম পড়ে। সেখানে চলতি বছরের মে মাসে দু’টি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা কেন্দ্র নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে এগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে। বামিয়ান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সুরক্ষা কর্মীদের অতীতে তপ্ত সূর্যের নীচে কাজ করতে হতো, তবে কেন্দ্র দুটো নির্মাণের ফলে এখন তাদের কাজের পরিবেশ অনেক উন্নত হয়েছে।