বাংলা

‘ভুয়া গণতন্ত্র, বাস্তবে তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ প্রয়াসের কৌশল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বোকা বানাতে পারবে না: সিএমজি সম্পাদকীয়

CMGPublished: 2024-05-25 19:58:56
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২৫ মে: চীনে একটি কথা আছে, ‘একটি ভেড়ার মাথা সামনে রেখে কুকুরের মাংস বিক্রি করা হয়।’ তাইওয়ানের নেতা লাই ছিং ত্য-এর ‘২০ মে’র ভাষণটি বিদ্যমান পরিস্থিতি বর্ণনা করার একটি নিখুঁত উপায়। তিনি তথাকথিত ‘গণতন্ত্র’ সম্পর্কে অনেক কথা বলেছেন এবং ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ প্রয়াসকে প্রতারণামূলক পোশাক পরানোর চেষ্টা করেছেন। ‘গণতন্ত্রে’র নাম ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে নিজের স্বাধীনতা প্রয়াসের জন্য সমর্থন ও সহায়তা খুঁজে পাওয়ার লক্ষ্যেই তার এ প্রচেষ্টা। কিন্তু তিনি যতই বলুন না কেন, ‘ভুয়া গণতন্ত্র, বাস্তবে তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ প্রয়াসের আসল মুখ ঢেকে রাখতে পারবে না। তাইওয়ান চীনেরই তাইওয়ান।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, যুক্তরাষ্ট্র ‘গণতন্ত্র বনাম কর্তৃত্ববাদে’র মিথ্যা আখ্যান ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে এবং নিজের লাভের জন্য ‘গণতন্ত্রের শীর্ষ সম্মেলন’ আয়োজন করেছে। প্রকৃতপক্ষে, আমেরিকা ও পশ্চিমা দেশগুলো যারা ‘গণতন্ত্রের’ ছদ্মবেশে ঝাঁপিয়ে পড়ে, তারা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে না এবং আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা ও আন্তর্জাতিক নিয়ম-কানুনের পরিবর্তনও করতে পারে না। তারা তাইওয়ানের ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টি কর্তৃপক্ষকে মুখে সমর্থন করে, কিন্তু কর্মকাণ্ডে তা অনুসরণ করে না।

১৯৭১ সালে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ২৬তম অধিবেশন অপ্রতিরোধ্যভাবে ২৭৫৮ নম্বর প্রস্তাব গৃহীত হয়, যা রাজনৈতিক, আইনগত এবং পদ্ধতিগতভাবে জাতিসংঘে চীনের প্রতিনিধিত্বের বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে মীমাংসা করে এবং জাতিসংঘে চীনের ভূমিকা স্পষ্ট করে। এক-চীন নীতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাধারণ ঐকমত্য এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মৌলিক নিয়মে পরিণত হয়েছে।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn