বাংলা

‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রস্তাবের মাধ্যমে চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী স্থায়ী হবে

CMGPublished: 2024-01-04 17:26:57
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

গেল দশ বছরে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ যৌথ নির্মাণে ব্যাপক সফলতা অর্জিত হয়েছে। ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ একটি শান্তিপূর্ণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ প্রস্তাব এবং এর আওতায় উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো নির্মাণ জোরদার হয়েছে এবং উন্নয়নের চাহিদা পূরণ হচ্ছে। কোনও দুটি দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি দেশ দুটির মানুষের মধ্যে আদান-প্রদানের ওপর ভিত্তি করে। অর্থনৈতিক বিনিময় ও বিনিয়োগ যদি ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রস্তাবের কঙ্কাল হয়, তাহলে মানুষ, সংস্কৃতি ও শিক্ষাসহ নানা আদান-প্রদান এ প্রস্তাবের রক্তের মতো তাকে আরও সমৃদ্ধ ও অর্থপূর্ণ করছে।

বাংলাদেশের মেয়ে আরিফা চীন ২০১০ সালে জন্মগ্রহণ করে। তার জন্মের সময়ে তার মা গুরুতর হৃদরোগের কারণে ডাইস্টোসিয়ার অবস্থায় পড়েন। সে মুহূর্তে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম সফররত চীনা নৌবাহিনীর ভাসমান হাসপাতাল ‘শান্তির সিন্দু’ আলিফার পরিবারের অনুরোধ পায়। চীনা সামরিক ডাক্তাররা দ্রুত স্থানীয় হাসপাতালে গিয়ে আরিফার মার সিজারিয়ান অপারেশন করেন। মা ও মেয়ে দুজনেরই জীবন বেঁচে যায়। চীনা ডাক্তারদের প্রতি কৃতজ্ঞাস্বরূপ আরিফার বাবা তার মেয়ের নাম রাখেন ‘আলিফা চীন’।

আলিফা চীন এখন এক সুন্দরী কিশোরী। গত বছরের মে মাসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তার একটি চিঠি জবাব দেন। চিঠিতে প্রেসিডেন্ট সি বলেন, “তোমার অভিজ্ঞতা চীন ও বাংলাদেশের মৈত্রীর প্রতিফলন।” প্রাচীনকাল থেকে চীন ও বাংলাদেশ ভালো প্রতিবেশী ও বন্ধু। হাজার বছর ধরে দু দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ বিনিময় বজায় রয়েছে। ৬শ বছর আগে চীনের মিং রাজবংশের আমলে চীনা নাবিক তেং হ্যর বাংলা সফর দুদেশের মানুষের মধ্যে মৈত্রীর বীজ রোপন করে। ৬শ বছর পর চীনের জাহাজ আবার বাংলাদেশে আসে এবং চীনা নারী ডাক্তার আলিফা চীন ও তার পরিবারকে সাহায্য দেন। এটা দু দেশের মধ্যে মৈত্রীর নতুন অধ্যায় রচনা করে।

12全文 2 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn