বাংলা

কিসিঞ্জারের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পুনর্বিবেচনা করা উচিত: সিএমজি সম্পাদকীয়

CMGPublished: 2023-07-21 15:10:36
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চীন-মার্কিন যোগাযোগ ও আলোচনার একজন সাক্ষী হিসাবে, মিস্টার কিসিঞ্জার বিশেষভাবে সচেতন যে, তাইওয়ান ইস্যুটি চীন-মার্কিন সম্পর্কের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সংবেদনশীল সমস্যা। এবারের চীন সফরে তিনি প্রেসিডেন্ট সি’কে বলেছিলেন যে "সাংহাই ইস্তাহার"-এ নির্ধারিত নীতিগুলি মেনে চলা এবং চীনের জন্য এক-চীন নীতির চরম গুরুত্ব বোঝা উচিত। যে সব আমেরিকান রাজনীতিবিদরা ক্রমাগত তাইওয়ানের বিষয়ে "আগুন নিয়ে খেলছেন" তাদের এই বুদ্ধিমান বৃদ্ধের উপদেশ শোনা উচিত।

কিসিঞ্জার ব্যক্তিগতভাবে চীন সফর করার সাথে সাথে দু’দেশের মধ্যে সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত একের পর এক চীন সফর করেছেন। অনেক বিশ্লেষক বিশ্বাস করেন যে, চীন-মার্কিন সম্পর্কের উন্নতি একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। যা প্রমাণ করে যে, চীন-মার্কিন সম্পর্ক ভাল করতে হবে কিনা তা যাচাই-বাছাইয়ের প্রশ্ন নয়, তবে কীভাবে ভাল করা যায়, সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।

চীনারা প্রায়শই বলে, "অতীত পর্যালোচনা করার পাশাপাশি নতুন করে শেখা যায়।" বিগত ৫২ বছরে, চীন-মার্কিন সহযোগিতা একের পর এক বড় ঘটনা অর্জন করেছে যা উভয় দেশ ও বিশ্বের জন্য কল্যাণকর। আজ, মার্কিন সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের ইতিহাস থেকে উত্তর খুঁজে বের করতে হবে: চীনকে কীভাবে দেখলে বা কীভাবে চীনের সাথে আচরণ করলে, তা সত্যিই মার্কিন জাতীয় স্বার্থের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ? এই মৌলিক বিষয়গুলিকে মাথায় রেখে, যুক্তরাষ্ট্র চীনের সাথে সংকট পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি এগিয়ে যাবে। চীন-মার্কিন সম্পর্কের ভবিষ্যত আজকের পছন্দের উপর নির্ভর করে এবং তা ঐতিহাসিক অভিজ্ঞতার অংশ। চীন-মার্কিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে এর "অবশ্যই উত্তর দিতে হবে"। একটি ভাল কাজ করার জন্য কিসিঞ্জারের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজন।

首页上一页123 3

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn