বাংলা

প্রকৃতি নিজেই এক ধরনের অর্থনীতি

CMGPublished: 2024-10-18 10:55:49
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

২০০৯ সালে, চীনের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উত্তর চীনের হ্যবেই প্রদেশের ছুইচৌ জেলায় প্রথম "বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রাঙ্গণ" প্রতিষ্ঠিত হয়। তারা কৃষিতে প্রধান স্নাতকোত্তর ছাত্রদেরকে কৃষি উৎপাদনের প্রথম সারিতে প্রেরণ করেছিল।

প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল গ্রামীণ এলাকায় কৃষির উন্নয়নে ব্যবহারিক সমস্যা অধ্যয়ন ও সমাধান করা, উচ্চ-স্তরের কৃষি প্রতিভাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং গ্রামীণ ও কৃষির আধুনিকায়নকে উৎসাহিত করা।

বর্তমানে, বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশব্যাপী ২৪টি প্রাদেশিক অঞ্চল জুড়ে ৯১টি জেলা ও শহরে ১৩৯টি ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রাঙ্গণ’ প্রতিষ্ঠা করেছে, যার মধ্যে কুশেং ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রাঙ্গণ’ অন্যতম।

সহযোগী অধ্যাপক চিন বলেন, ‘আমরা এখানে এসেছি প্রেসিডেন্ট সি’র আরহাই হ্রদ রক্ষার প্রবল প্রত্যাশা অনুশীলন করতে। আমরা একটি অত্যন্ত সুসংহত সোর্স দূষণ মনিটরিং সিস্টেম স্থাপন করেছি এবং দূষণ কমানোর জন্য মানব সম্পদ জড়ো করেছি। আর দূষণের চাপ ১০ ভাগ কমিয়ে দিয়েছি।"

তিনি আরো বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট সি’র প্রাকৃতিক সভ্যতার চিন্তাভাবনা বলেছে যে, কীভাবে কোনও অঞ্চলে পরিবেশ সুরক্ষা এবং উন্নয়নের সমন্বয় করা যায়, তা সবচেয়ে বড় বিষয়। আরহাই হ্রদের বিষয়টি খুব ভাল প্রমাণ। এটি জনগণকে পরিবেশ সংরক্ষণের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং জনগণকে একটি উত্কৃষ্ট মানের চাষাবাদ পদ্ধতি শেখায়।”

২০২৩ সালের মে মাসে, ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রাঙ্গণ’ শিক্ষার্থীরা সি চিন পিং-এর কাছ থেকে একটি জবাব চিঠি পান, যেখানে তিনি গ্রামীণ পুনরুজ্জীবনে তাদের অবদানের প্রশংসা করেন এবং তাদের আরও কঠোর পরিশ্রম করতে উত্সাহিত করেন।

সি বলেন যে, তিনি জানতে পেরে খুশি হয়েছেন যে, ছাত্ররা গ্রামীণ পুনরুজ্জীবনের সেবার মাধ্যমে মানুষের খোঁজ খবর নিতে এবং জ্ঞান অর্জনের জন্য মাঠে ও গ্রামের গভীরে গিয়েছেন।

首页上一页12345全文 5 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn