বাংলা

যখন আফ্রিকার আখ চীনের সাথে দেখা করে

CMGPublished: 2024-08-26 14:35:28
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

চীন-মরিশাস অবাধ বাণিজ্য চুক্তিতে বিশেষ করে দেশটির চিনির জন্য ‘শুল্ক কোটা’ বন্দোবস্ত করা হয়: ২০২১ সালে ১৫ হাজার কোটা থেকে প্রতি বছর ৫ হাজার টন বেড়ে, ২০২৮ সাল পর্যন্ত ৫০ হাজার টনে পৌঁছাবে। কোটার মধ্যে মরিশাসের শুল্ক আগের ৫০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস হবে।

মরিশাসের চিনি সিন্ডিকেটের সিইও দেবেশ দুকিরা বলেন, বন্দোবস্তটির মরিশাসের চিনি শিল্পের রপ্তানির জন্য গুরুত্বপূর্ণ তাত্পর্য আছে। এর আগে ২০১০ সালে আমরা প্রথমবারের মতো চীনে রপ্তানি করেছি। কিন্তু ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশটির বিশেষ চিনি চীনে রপ্তানির পরিমাণ শুধু ৭শ’ থেকে ১১শ’ টনের মধ্যে বজায় ছিল। বর্তমানে চীন-মরিশাস অবাধ বাণিজ্য চুক্তির কারণে দেশটির চিনির মধ্যে এক পঞ্চামাংশ রপ্তানি সুনিশ্চিত হয়।

দুকিরা জোর দিয়ে বলেন, চীন-মরিশাস অবাধ বাণিজ্য চুক্তির কাঠামোয় চীনা বাজারের জন্য মরিশাসের বিশেষ চিনি. চীনে উত্পাদিত চিনির বিকল্প নয়, বরং পরিপূরক। সুদূর প্রসারী দৃষ্টিভঙ্গিতে চীনা বাজারে মার্কেটিং ফোকাস আরো উচ্চমূল্য সংযোজিত বিশেষ চিনির সেগমেন্টিং-এ মিলিত হবে।

২০২৩ সালে হুনান প্রদেশের রাজধানী ছাংশা শহরে অনুষ্ঠিত

চায়না ফুড অ্যান্ড ক্যাটারিং এক্সপোতে মরিশাসের বিশেষ চিনির বুথ ছিল। দুকিরা আত্মবিশ্বাসের সাথে বলেন, আমরা সঠিক দিকে যাচ্ছি। চীনা বাজারের অবদান সত্যিই বিরাট।

首页上一页12 2

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn