বাংলা

একটি চা পাতার পিছনে গ্রামীণ পুনরুজ্জীবনের গল্প

CMGPublished: 2024-07-05 10:00:03
Share
Share this with Close
Messenger Pinterest LinkedIn

আজ, তিব্বতের লোকেরা মালভূমিতে চাষ করা চা পান করতে পারছেন। ২০১১ সালে প্রথম চা ক্ষেতে পরীক্ষামূলক রোপণ থেকে শুরু করে ২০১৩ সালে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ পর্যন্ত, মো থুও জেলা সরকার পুরো চেইন জুড়ে চা চাষে কৃষকদেরকে নির্দেশনা ও সহায়তা দিয়েছে।

আমাদের সাংবাদিক ক্য লিন গ্রামে চা ক্রয় পয়েন্টে এসে দেখেছেন যে, চা চাষীরা চা তুলে বাড়ি ফিরছিলেন। গ্রামবাসী তা ওয়া লা জেন বলেন, “আজ আমি যা তুলেছি, তা হল ‘একটি কুঁড়ি এবং দুটি পাতা’। আমি মোট ২৩.৮ কিলোগ্রাম বাছাই করেছি। আজকের দাম প্রতি কিলোগ্রাম ২৫ ইউয়ান, এবং আমার আয় প্রায় ৬০০ ইউয়ান।” জানা গেছে, এই বছর ছিং মিং উত্সবের আগে চা তোলার সময়কালে, গ্রামবাসীদের সর্বোচ্চ আয় একদিনে ২ হাজার ইউয়ান ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

চা বিক্রির পাশাপাশি, ক্য লিন গ্রামের লোকেরা চা শিল্পকে ক্রমাগত প্রসারিত করছে। চা দেখা, চা পান করা, চা ভাত খাওয়া এবং চা বানানোর অভিজ্ঞতাসহ চা ও চা বাগানকে কেন্দ্র করে সরকারের সহায়তায় ক্য লিন গ্রামের নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি হয়েছে। গ্রামে একটি চা প্রক্রিয়াকরণ কারখানাও তৈরি করা হয়েছে। ২০২৩ সালে চা পাতা কারখানা আনুষ্ঠানিকভাবে চালুর পর থেকে বিক্রির পরিমাণ ১ কোটি ইউয়ান ছাড়িয়ে গেছে।

একটি চা পাতা মো থুও গ্রামের গ্রামীণ পুনরুজ্জীবনের জন্য উন্নয়ন শক্তি হয়ে উঠেছে।

বর্তমানে আরও বেশি মানুষ মো থুওতে বেড়াতে যান। তাঁরা ঘুরে বেড়ান এবং ছবি তোলেন। অনেকে সুন্দর দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হন।

পর্যটক চৌ সিন ইয়ু চীনের চিয়াং সু প্রদেশের খুন শান শহর থেকে এসেছেন। তিনি বলেন, “আমি এখানে দুই দিন ছিলাম এবং এখানকার দৃশ্য অনেক সুন্দর বলে মনে করি।” চা বাগানের ভিত্তিতে ক্য লিন গ্রাম ক্রমাগতভাবে ‘চা-পর্যটন সমন্বিত’ উন্নয়ন করেছে। বর্তমানে গ্রামটিতে ৬টি হোমস্টে হোটেল এবং ২টি রেস্তোরাঁ রয়েছে। ২০২৩ সালে গ্রামের ক্যাটারিং এবং বাসস্থানের আয় ১০ লাখ ইউয়ান ছাড়িয়েছে।

首页上一页123全文 3 下一页

Share this story on

Messenger Pinterest LinkedIn